cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি ::
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে মৌলভীবাজার জেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৮০ হাজার ৬৩৭টি গবাদিপশু। জেলার ৭ হাজার ৩৭২টি নিবন্ধিত খামারে এসব পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এ বছর জেলায় গবাদিপশুর চাহিদা ৭৯ হাজার ৯২৯টি। ফলে অতিরিক্ত রয়েছে প্রায় ৭০৮টি পশু।
এই বিপুল পশুর ভিড়ে সবার দৃষ্টি কাড়ছে একটি বিশাল ষাঁড়—‘তুফান’। শ্রীমঙ্গল উপজেলার হাইল হাওরের পাড়ে জেটি রোডে অবস্থিত ‘বিসমিল্লাহ শ্রীমঙ্গল এগ্রো’ খামারে পালন করা হয়েছে ষাঁড়টি। খামারটির মালিক ইংল্যান্ড প্রবাসী মীর মিনহাজ নাসির।
খামার সূত্রে জানা যায়, ‘তুফান’-এর ওজন প্রায় ১ হাজার ১৫০ কেজি, উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি এবং দৈর্ঘ্য প্রায় ১১.৫ ফুট। ষাঁড়টির দাম চাওয়া হচ্ছে ১৩ লাখ টাকা। খামারের ডিজিএম আরিফ হোসেন জানান, এবারের কোরবানির জন্য তাদের খামারে ৩০-৩২টি গরু প্রস্তুত আছে। এর মধ্যে ‘তুফান’ ছাড়াও রয়েছে ‘সাদা বাদশা’, ‘কালা বাদশা’সহ বেশ কিছু আকর্ষণীয় ও বৃহদাকার ষাঁড়।
খামার কর্তৃপক্ষ আরও জানান, এসব পশু দেশীয় খাবারে বড় করা হয়েছে—ডাল, ঘাস ও ভাতের মাড় ব্যবহার করা হয়েছে। কোনো প্রকার কেমিক্যাল বা ফিড ব্যবহার করা হয়নি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে খামারটিকে।
জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর মৌলভীবাজারে প্রস্তুত থাকা পশুগুলোর মধ্যে রয়েছে ৪৬ হাজার ৫৮০টি গরু, ১ হাজার ২৭২টি মহিষ, ২৮ হাজার ৬২২টি ছাগল ও ৪ হাজার ১৬৩টি ভেড়া।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আশরাফুল আলম খান বলেন, “এবার জেলার পশুর সরবরাহ চাহিদার তুলনায় বেশি। তাছাড়া অনেক কৃষক নিজ বাড়িতেই কিছু বিক্রিযোগ্য পশু লালন-পালন করছেন। তাই পশু সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই।”