cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আওয়ামী সরকার পতনের পর বিএনপি নেতা সিদ্দিকুর রহমান পাপলুর ষড়যন্ত্রে সিলেটের দক্ষিণ সুরমার ব্যবসায়ী আলী আশরাফ খাঁন মাছুমকে একাধিক মামলার আসামি করা হয়েছে। মামলার পাশাপাশি একের পর এক হুমকি-ধমকি এবং মানসিক নির্যাতনে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তার মৃত্যু ঘটেছে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেছেন নিহত মাছুমের ভাই দক্ষিণ সুরমার মন্দিরখলার মো. আলী আমজাদ খাঁন। লিখিত বক্তব্যে তিনি অভিযোগ করেন, ‘আমার বড় ভাই আলী আশরাফ খাঁন মাছুম শাহপরান থানার খাদিমপাড়া ৩ নম্বর রোডস্থ শাহপরান রয়েল সিটি প্রাইভেট লিমিটেড-এর পরিচালক ছিলেন। আমরা বিএনপি পরিবারের সন্তান হলেও ভাই কোনো রাজনীতি করতেন না। আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সুযোগসন্ধানী সিদ্দিকুর রহমান পাপলু ও তার ক্যাডার বাহিনী শাহপরান রয়েল সিটি প্রাইভেট লিমিটেড-এর ভূমি দখল করে এবং কোম্পানীর চৌকিদার লুকু মিয়াকে মারধর করেন।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘ভূমিদস্যু বিএনপি নেতা পাপলু কোম্পানির জমি দখল করেই ক্ষান্ত হয়নি; আমার ভাই মাছুমকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বানিয়ে একের পর এক মামলায় জড়াতে শুরু করেন। মূলত ভূমি দখলের ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে ৮টি মামলায় তার নাম জড়ানো হয়।’
এসব অভিযোগ তুলে ধরে গত ১৪ সেপ্টেম্বর বড় ভাই আলী আশরাফ খাঁন মাছুম সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ তুলে ধরেন বলে জানান তিনি।
আলী আমজদ খান অভিযোগ করেন, সংবাদ সম্মেলন এবং থানায় অভিযোগ করায় পাপলু গং ফোনে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল। মামলা উঠিয়ে না নিলে এবং কেন্দ্রীয় বিএনপির কাছে তার অপকর্মের ব্যাপারে অভিযোগ দিলে তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পাপলুর ক্যাডাররা আমার ভাইয়ের মালিকানাস্থ মিরাবাজার মাটি শোরুমে গিয়ে তাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।
মানসিক নির্যাতনে ভাই আলী আশরাফ খান মাছুম হার্টঅ্যাটাকে মারা গেছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘গত ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে ২টি মোবাইল ফোন থেকে মামলা ও অভিযোগ প্রত্যাহার করে সম্পূর্ণ নীরব না থাকলে পরিবারসহ প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করা হয়। ঐ রাতে আমার ভাই তার ৮ বছরের ছেলে আয়ান আশরাফ খান ও ৫ বছরের মেয়ে ইজানা আশরাফ খানের নিরাপত্তা নিয়ে মারাত্মকভাবে দুশ্চিন্তায় পড়েন। পরদিন থানায় সাধারণ ডায়েরি করার কথা জানান। কিন্তু পর দিন ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি অসুস্থতাবোধ করলে তাকে নগরের পার্কভিউ মেডেকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তিনি হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেন।’
শাহপরান রয়েল সিটি (প্রাঃ) লিমিটেড কোম্পানির সদস্যপদ না থাকা সত্ত্বেও সিদ্দিকুর রহমান পাপলু কোম্পানি দখল করে নিয়েছেন অভিযোগ করেন আলী আমজদ খান। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ‘পাপলু বিএনপির পদ পদবী ব্যবহার করে আমার নিরপরাধ ভাইয়ের বিরুদ্ধে জুলুম ও নির্যাতন করেছেন। জাতীয়তাবাদী পরিবারের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও এখন আমি ও আমার পরিবার নতুন করে মামলা, হামলা, নির্যাতনসহ নিরাপত্তা শঙ্কায় রয়েছি।’ তিনি দলীয়ভাবে সিদ্দিকুর রহমান শাপলু গংদের বিরুদ্ধে দলীয় এবং আইনি ব্যবস্থাগ্রহণে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সুদৃষ্টি কামনা করেন। বিজ্ঞপ্তি