cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিয়ানীবাজার-চন্দরপুর সড়কে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে একদিকে রাস্তায় লেগে থাকে যানজট। অন্যদিকে টাকা দিতে না চাইলে যানবাহন চালকদের সঙ্গে আদায়কারীদের ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকে। প্রকাশ্যে এভাবে চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি জানেন না স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের দায়িত্বশীলরা।
জানা গেছে,বিয়ানীবাজার-চন্দরপুর সড়কের সংস্কারাধীন বেজগ্রাম-তিলপাড়া অংশের যানজট নিয়ন্ত্রণের নামে স্থানীয় একটি চক্রের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সরজমিনে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ওই চক্রকে রাস্তার উপর যানবাহন থামিয়ে চাঁদাবাজি করতে দেখা গেছে। বিয়ানীবাজার-চন্দরপুর সড়কের বেজগ্রাম-তিলপাড়া অংশের প্রায় ৪৫০ মিটার রাস্তার আরসিসি ঢালাই কাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে সড়কের অর্ধেক অংশের আরসিসি ঢালাইয়ের কাজও সম্পন্ন হয়ে গেছে। নির্ধারিত দিন শেষে বাকি অংশের আরসিসি ঢালাই সম্পন্ন করবে নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তবে এমন সুযোগে স্থানীয় কয়েকজন যুবক সড়কের উভয় পাশে অবস্থান নিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের নামে যানবাহন চালকদের নিকট থেকে ইচ্ছেমাফিক চাঁদা উত্তোলন করছেন।
চাঁদা আদায়কারী বলছেন, স্থানীয় এলাকাবাসীর কথায় তারা এ কাজ করছেন। তবে ওই এলাকায় খোঁজ নিয়ে এ ধরনের কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে মাথিউরা ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমান উদ্দিন এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমাদের পরিষদ থেকে যানজট নিরসনের নামে চাঁদা উত্তোলনের কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি কিংবা কাউকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি। এ ধরনের কর্মকাণ্ড অপরাধ উল্লেখ করে এ বিষয়ে তিনিও প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী শামীম জানান, চাঁদা উত্তোলনের একটি ভিডিও ফুটেজ আমি পেয়েছি। পরে থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করেছি
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. এনামুল হক চৌধুরী বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সত্যতা পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।