cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ন্দনিক নির্মাণ শৈলীতে তৈরি দক্ষিণ সুরমা উপজে’লা মডেল ম’সজিদের কাজ শেষ হয়েছে ইতোমধ্যে। এখন উদ্বোধনের প্রহর গুণছেন উপজে’লাবাসী। আগামী ১০ জুন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ম’সজিদটি উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।
উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে নির্মাণাধীন এ ম’সজিদের স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন ম’রহু’ম সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী। তাঁর হাতে গড়া ম’সজিদের উদ্বোধন দেখে যেতে পারেননি তিনি নিজে। উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে নির্মাণাধীন মডেল ম’সজিদ স্থাপনে জায়গা স্বল্পতার কারণে একসময় ম’সজিদ নির্মাণ অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল। তিনি প্রা’ণপণ চেষ্টা চালিয়ে ম’সজিদের ভিত্তিপ্রস্তরের কাজ শুরু করান।
এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, দ্রুতই এগিয়ে চলে নির্মাণ কাজ। ম’সজিদের ভিত্তিপ্রস্তর হওয়ার পর যতবার তিনি উপজে’লার কোন অনুষ্ঠানে এসেছিলেন ততোবারই তিনি ম’সজিদের নির্মাণ কাজ তদারকি করেছেন। তিনি মৃ’ত্যুবরণ করার একমাস পূর্বেও ম’সজিদের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন।
এসময় মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী উপস্থিত সুধীজনদের বলেছিলেন, ম’সজিদটি উদ্বোধনের পর মু’সল্লীরা এখানে নামাজ পড়বে, ধ’র্ম নিয়ে আলোচনা করবে, ইস’লামিক সংস্কৃতিচর্চা করবে যেটা আমি নিজ চোখে অবলোকন করব। আহ! কি প্রশান্তি লাগবে। কিন্তু তার কথাগুলো অধ’রাই থেকে গেলো, এরআগেই তিনি করো’না আ’ক্রান্ত হয়ে ই’ন্তেকাল করেন। তবে তাঁর স্বপ্নের সেই ম’সজিদে ধ’র্মপ্রা’ণ মু’সলমানেরা নামাজ আদায় করবে, ধ’র্মের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করবে এতে তিনি কবরে থেকেও সওয়াবের অংশীদার হবেন এমনটাই বলছেন মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর ভক্তরা।
দক্ষিণ সুরমা উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’র পাশে প্রায় ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এই দৃষ্টিনন্দন উপজে’লা মডেল ম’সজিদ ও ইস’লামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র অবস্থিত। সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করলে যে কারোরই চোখে পড়বে সাদা উঁচু মিনার নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ম’সজিদটি।
জানা যায়, নির্মাণাধীন মডেল ম’সজিদ ও ইস’লামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল স্থানীয় সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর উপস্থিতিতে তিনতলা ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যেই তিনতলা ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। ইস’লামিক ফাউন্ডেশন ও ধ’র্ম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ১২ কোটি ৯৭ লক্ষ ২১ হাজার টাকা ব্যয় হয় ম’সজিদটি নির্মাণে।
প্রায় ৪৩ শতক (১৮,৭০০ বর্গফুট) ভূমির উপর নির্মিত উপজে’লা মডেল ম’সজিদ ও ইস’লামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের নিচতলায় ১৫ হাজার বর্গফুটে রয়েছে ই’মাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। আছে ডাইনিং রুম, প্রতিব’ন্ধী কর্ণার, ম’রদেহ গোসলের কক্ষ, জেনারেটর রুম, অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য নামাজের কক্ষ, গাড়ি পার্কিং, ইস’লামিক ফাউন্ডেশন বুক সেলস সেন্টার ও ওজুখানা।
দ্বিতীয়তলায় মূল নামাজ কক্ষ, কনফারেন্স রুম, ওজুখানা, টয়লেট, উপ-পরিচালকের কক্ষ ও হিসাব কক্ষ রয়েছে। তৃতীয়তলায় পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক নামাজ কক্ষ, মক্তব কক্ষ, ইস’লামিক রিসার্চ সেন্টার, ই’মাম, মোয়াজ্জিন, খাদেম, শিক্ষক ও সাধারণ কর্মচারীদের কক্ষ, অ’তিথি কক্ষ। এছাড়াও মেহেরাব, সিঁড়ি ও একটি সুউচ্চ মিনার রয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের প্রতিটি জে’লা ও উপজে’লায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল ম’সজিদ ও ইস’লামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের অংশ হিসেবে দক্ষিণ সুরমা উপজে’লায় এ মডেল ম’সজিদ নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ। দক্ষিণ সুরমা উপজে’লা মডেল ম’সজিদটি উদ্বোধন হলে এলাকার মু’সল্লিরা পাঁচওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায়ের পাশাপাশি ইস’লামী জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এমনটাই প্রত্যাশা উপজে’লাবাসীর।