cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বড়লেখা প্রতিনিধি:
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার সীমান্ত এলাকার দুই যুবককে কাজের প্রলোভনে ভারতে পাচারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া যুবকের মা থানায় মামলা করলে পুলিশ ইতোমধ্যে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে।
রোববার রাতে ডিমাই গ্রামের আব্দুল কাদিরের মা নেছা বেগম ১০ জনকে আসামি করে বড়লেখা থানায় মানব পাচার আইনে একটি মামলা করেন। মামলার প্রেক্ষিতে সোমবার আব্দুল মালিক (৩৬) ও মঙ্গলবার রুবেল আহমদ (৩৫) নামে দুইজনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পাচারের শিকার যুবকরা হলেন ডিমাই গ্রামের তাজ উদ্দিনের ছেলে মো. আব্দুল কাদির (২৩) এবং পূর্ব সাতকরাকান্দি গ্রামের আব্দুল শুক্কুরের ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৩৫)। এছাড়া শাহিন আহমদ (১৮) নামে আরও একজন যুবক পাচারের সময় কৌশলে পালিয়ে এসে স্বজনদের কাছে ঘটনার বিস্তারিত জানান।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ৫ এপ্রিল ভোররাতে আসামিরা কাজের কথা বলে কাদির, শাহিন ও গিয়াস উদ্দিনকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কাদির ও গিয়াসকে অবৈধভাবে ভারতে পাচার করা হয় এবং তারা ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। শাহিন আহত অবস্থায় ফিরে এসে জানায়, তাদের ওপর নির্যাতন চালানো হয় এবং কাদির ও গিয়াসের মুক্তিপণের জন্য ৬ লাখ টাকা দাবি করা হয়।
এ ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি কেছরিগুল গ্রামের সরফ উদ্দিন নবাবসহ অন্যান্য আসামিরা হলেন—ফখর উদ্দিন, আব্দুল খালিক, কুটু মিয়া, আব্দুল শুক্কুর, খয়রুল ইসলাম, আব্দুল মালিক, ইছহাক আলী, ইমাম উদ্দিন ও রুবেল আহমদ।
তবে সরফ উদ্দিন নবাব অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, ঘটনার সাথে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি দাবি করেন, পূর্বশত্রুতার জের ধরে তাকে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।
এদিকে, মামলার দ্বিতীয় আসামি ফখর উদ্দিনের স্ত্রী রুনা বেগম অভিযোগ করেন, মঙ্গলবার দুপুরে ১০-১২ জন ব্যক্তি মোটরসাইকেলযোগে তাদের বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে এবং ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। তিনি এর ভিডিও প্রমাণ সংরক্ষণ করেছেন এবং থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বড়লেখা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কাশেম সরকার জানান, গ্রেফতারকৃত রুবেল আহমদকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।