cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট মহানগরীর কলবাখানী ইলেকট্রিক সাপ্লাইয়ের বাসিন্দা মো. আজহার হোসেন উজ্জ্বলকে মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার সিলেট প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি ম্যানেজমেন্টে অর্নাস ও মাস্টার্স সম্পন্ন করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে কর্মরত ছিলাম। অথচ গত ২১ জানুয়ারি সিলেট কেতোয়ালী থানায় একটি ছিনতাই মামলায় ২নম্বর আসামি হিসেবে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশ তার ছবি তুলে ছিনতাইাকারী হিসেবে বিভিন্ন মিডিয়ায় দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে আজহার হোসেন উজ্জ্বল বলেন, আমি একজন সিএনজি অটোরিক্সার মালিক এবং ছিনতাইর সাথে আমার নূন্যতম সংশ্লিষ্টতা নেই। গত ১৭ জানুয়ারি তার মালিকানাধীন সিএনজি অটোরিকশা (সিলেট খ ১২৩৪৫৪) সাইফুল আলম লখন নামে একজনের কাছে ভাড়া দেন। গত ২০ জানুয়ারি বিকেলে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ওই ড্রাইভারকে গাড়ি নিয়ে আসতে বললে সে জানায়, সিএনজি অটোরিক্সাটি বদলি ড্রাইভারকে দিয়ে দিছে। এদিন রাত ৯টায় সময় আমার মোবাইলে সাবিনা ইয়াসমিন নামক এক মহিলার অভিভাবক ফোন দিয়ে জানান যে, আমার সিএনজি অটোরিক্সার চালকসহ তার সঙ্গীয় ২ জন স্বর্ণ ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ছিনতাইকারী হাবিবুর রহমানসহ আটক করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অটোরিক্সার মালিক হিসেবে আমি রাতেই কোতোয়ালি মডেল থানায় যাই। থানার সেকেন্ড অফিসার আব্দুল আলীম আমাকে বাদী পক্ষের লোকজনের সাথে বিষয়টি সমাধান করতে চাপ দেন। তখন বাদী পক্ষের লোকজন আমার কাছে দুই লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে। আমি এ টাকা দিতে সম্মত না হওয়ায় আমাকে মামলা দেওয়ার হুমকি দেয়। পরে ওই দিন রাত ৩টার দিকে আমার মোবাইলে অপরিচিত একটি নম্বর থেকে জানানো হয় আমার সিএনজি অটোরিক্সাটি সোবহানিঘাট রয়েছে। এর কিছুক্ষণ পর এসআই মিজান আমার বাসায় দেখা করতে আসেন এবং বাসার গেইট বন্ধ থাকায় ডিনি চলে যান। এসআই মিজান আমার ওয়াটসআপে ফোন দিয়ে জানান, বিষয়টি সমাধানে সকালে থানায় যেতে অন্যথায় ছিনতাইকারী হিসেবে মামলা দায়ের করা হবে।
পরদিন আমার ভাইসহ কয়েকজনকে নিয়ে থানায় গেলে এস আই মিজান কোন কিছু না বলে আমাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান। তিনি বলেন, আপনি ছিনতাইয়ের সাথে জড়িত। পরদিন ২২ জানুয়ারি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে পুলিশ তার মান সম্মান ক্ষুন্ন করেছে। এসআই মিজান জোরপূর্বক তার ছবি তুলে এডিট করে বিভিন্ন ছিনতাইকারীদের সাথে ছবি সেঁটে এসএমপির পেইজে ও বিভিন্ন মিডিয়ায় দিয়েছে। এসব বিষয়ে সুবিচার পেতে তিনি এসএমপি কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। বিজ্ঞপ্তি