cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সিলেটে ডক্টরস ল্যাব এন্ড কনসালটেশন সেন্টার এর পারিচালকদের সাথে শেয়ার বিক্রির নামে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। জানা যায় কনসালটেশন সেন্টারের পরিচালক ডাঃ মৃনাল কান্তি দাসের নিকট থেকে প্রতিটি শেয়ার এক লক্ষ টাকা নির্ধারণ করে (য পরবর্তীতে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা এবং পরবর্তীতে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ হয়ে সর্বমোট ২৮ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা হস্তান্তর করা হয়। যা ৪ হাজার টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে পরিচালকগণের স্বাক্ষরমূলক চুক্তিনামা আছে।
ডাঃ মৃনাল কান্তি দাস পরিচালক দের জানিয়েছিলেন এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান চালাতে যা যা কাগজ পত্র প্রয়োজন তা তাঁর নিজ দায়িত্বে করবেন। কিন্তু ডা. ডাঃ মৃনাল কান্তি দাসের কাগজপত্র যেমন, পরিবেশ ছাড়পত্র, ভ্যাট রেজিষ্ট্রেশন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন, সিভিল সার্জনের ক্লিয়ারেন্স নেয়াসহ বিনিয়োগকৃত অর্থের হিসাব দিতে অনিহা প্রকাশ দেখে পরিচালকগণ ডাঃ মৃনাল কান্তি দাসকে অবৈষভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চলতে পারেনা মর্মে জানায়। এ ক্ষেত্রে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়। পাশাপাশি পরিচালকদের কাছ থেকে ডাঃ মৃনাল কান্তি দাস কর্তৃক গৃহীত টাকার হিসাব দিচ্ছেন না তখন পরিচালকগন সকলের টাকা ফিরিয়ে দেয়ার জন্য নতুবা নিয়ম মাফিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালানোর জন্য ডাঃ মৃনাল কান্তি দাসকে অনুরোধ জানায়।
ডাঃ মৃনাল কান্তি দাস সকল কাগজপত্র প্রস্তুত পূর্বক সকল পরিচালককে নিয়েই ব্যবসা করবেন এবং স্বচ্ছতার সাথে হিসাব নিকাশ প্রদর্শন করাসহ সময় সময় মিটিং করে স্বচ্ছতার সাথে ব্যবসা পরিচালনার আশ্বাস দেয়। যা পরিচালক গন সরল বিশ্বাসে ডাঃ মৃনাল কান্তি দাসের কথা মেনে নেয়। পরবর্তী পর্যায়ে যখন ডাঃ মৃনাল কান্তি দাস উক্ত প্রতিষ্ঠানে কাগজপত্র ছাড়া, হিসাব নিকাশ না দিয়ে, মিটিং ছাড়াই চেম্বার করছেন, তখন শেয়ার হোল্ডারগন বিনিয়োগকৃত নির্ধারণ করা প্রতি শেযার মূল্য ১লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ফিরিয়ে দেয়ার কথা বলে। কিন্তু ডা.মৃনাল কান্তি দাস কোন প্রকার সমঝোতার পথ বেছে না নিয়ে সুবিধা অসুবিধা বিষয়ক কোনো প্রকার মিটিং না করে পলায়নপর মানসিকতায় চলেন। এমতাবস্থায় সকলে মিলে তার (ডা. মৃনাল কান্তি দাস) সাথে বসার জন্য চেষ্টা করে। এ সুযোগে সে গা ঢাকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেন।
প্রানান্তকর চেষ্টা করে তাকে দুজন পরিচালক গত ২৮এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সাক্ষাৎ পেতে এবং লিখিত নিতে সক্ষম হন যে, প্রতি শেয়ারের উপর তিনি ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ০৪ মে ২০২৪ তারিখ সম্পূর্ণ পরিশোধ করে দেবেন। এ বিষয়ে ডাঃ মৃনাল কান্তি দাস-এর স্বাক্ষর সহ লিখিত সকল ডকুমেন্টস প্রতিবেদকের কাছে রক্ষিত আছে।
জানতে চাইলে অভিযোগ কারীদের একজন (শেয়ার হোল্ডার) আরশাদ উল্লাহ খান প্রতিবেদককে বলেন, ডা. মৃনাল কান্তি দাস আমরা শেয়ার হোল্ডারদের সাথে প্রতারণা করেছে। দেশের ক্রান্তিলগ্নে আমরা মৃণাল কান্তি দাসের কোন প্রকারের যোগাযোগ পাচ্ছি না, অন্যদিকে সংখ্যালঘু পরিচয়ে সে আমাদের নানাবিধ হুমকি দিয়ে আসছে। এতে করে আমরা, শেয়ার হোল্ডারগনের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীদেরকে বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, ডা.মৃনাল কান্তি দাসের এহেন প্রতারণা মুলক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে পরিচালকগন সকলে মিলে সিলেট এম,এ,জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কে অবগত করন সহ উনার অন্য কর্মস্থল মেডিনোভা ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষ সর্বোপরি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। তাই নিরুপায় হয়ে সেনা ক্যাম্পে অভিযোগ দিয়েছি।
ডা.মৃনাল কান্তি দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগের ব্যাপারে জানতে তার, মোটো ফোনে কয়েকবার চেষ্টা করে ও উনার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয় নি।
জানতে চাইলে সিলেট সেনা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা ল্যাপ্টেনেন্ট রফিক এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, অফিসিয়ালি অভিযোগ গ্রহন করা হয়েছে, অফিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।