cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পাথর কোয়ারিসমূহ খুলে দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও ডলারের অপচয় বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সিলেট অঞ্চলে বৃহৎ উপার্জন ক্ষেত্র পাথর কোয়ারিগুলো বন্ধ থাকায় লাখো মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। মানবিক বিপর্যয় এড়াতে ও দেশের অর্থনীতির স্বার্থে সিলেটের পাথর কোয়ারীগুলো দ্রুত খুলে দেয়ার আহবান জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার সিলেট প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা ফয়জুর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে জামায়াত নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী সরকারের মদদপুষ্ট শক্তিশালী মাফিয়া সিন্ডিকেটের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে ২০১৯ সাল থেকে সিলেটের পাথর কোয়ারী সমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়। এতে করে লাখো শ্রমজীবী, ব্যবসায়ী ও খেটে খাওয়া মানুষের জীবনে নেমে আসে দুঃখ দুর্দশা। পাথর কোয়ারী বন্ধ করে দিয়ে সেই সময়েই শুরু হয় রিজার্ভের ডলারের অপচয় করে বিদেশ থেকে পাথর আমদানী। চিহ্নিত এ চক্র ভারত থেকে পাথর আমদানীর নামে ব্যাপকভাবে অর্থ পাচার শুরু করে। বিগত ৮ বছরে এই অপশক্তি সিন্ডিকেট পাথর আমদানীর নামে জাতীয় রিজার্ভের বিলিয়ন বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার করতে সক্ষম হয়।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর দেশ থেকে ফ্যাসিবাদ দূর হলে আমরা আশাবাদী ছিলাম সরকার হয়তো নিয়মতান্ত্রিক ও পরিবেশ সম্মতভাবে পাথর আহরণের সুযোগ করে দেবেন। যথারীতি সরকারের পক্ষ থেকে পাথর কোয়ারী থেকে অর্পিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সম্প্রতি প্রশাসনের পক্ষ থেকে টাস্কফোর্স দিয়ে পাথর কোয়ারী বন্ধ ও স্টোন ক্রাশার মেশিন উচ্ছেদ এবং ওইসব মেশিনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়। প্রশাসন কর্তৃক আকস্মিক এ পদক্ষেপের ফলে পাখর সংশ্লিষ্ট জীবিকায় সম্পৃক্তরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। সিলেটের প্রাপ্তিক এ জনপদে মানুষ রোজগার বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। কর্মসংস্থান না থাকায় বেড়েছে চুরি ডাকাতি, রাহাজানি ও চোরাচালান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নের অন্যতম উপাদান পাথরের পর্যাপ্ত মজুদ আমাদের পাথর কোয়ারী গুলোতেই বিদ্যমান রয়েছে। নিজস্ব মওজুদ থাকা সত্বেও দেশ বিরোধী অপশক্তির মদদে বিদেশ থেকে পাথর আমদানীর নামে অপচয় হয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। অতীতে সরকারের নিকট দাবি জানিয়ে আসলেও ফ্যাসিবাদ সরকারের পক্ষ থেকে এই দাবির প্রতি কখনোই কোন সহানুভূতি জানানো হয়নি। উপরন্তু কোয়ারী আন্দোলন দমাতে আওয়ামী সরকার ব্যাপক দমন পীড়ন চালায় বলেও অভিযোগ করেন। বিজ্ঞপ্তি