cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ইনতিশার ইকবাল চৌধুরী ::
মৌলভীবাজারের শমশেরনগর-চাতলাপুর সড়কটি শমশেরনগর চা-বাগানের ভেতর দিয়ে চলে গেছে। দুই পাশে ছায়াবৃক্ষ আর সারি সারি চা-গাছের সবুজ আবরণ। এর মাঝেই রয়েছে একটি ঐতিহাসিক স্থান, যা অনেকের কাছে এখনো অজানা—শমশেরনগর চা-বাগানের গলফ মাঠ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর একটি দর্শনীয় স্থান।
চা-বাগানের ভেতরে প্রবেশ করে সামান্য এগোলেই চোখে পড়ে এক প্রশস্ত সবুজের বিস্তার। উঁচু-নিচু টিলার ওপরে গাঢ় সবুজ ঘাসের ঢেউ খেলানো দৃশ্য যেন প্রকৃতির সবুজ হৃদয়। স্থানীয়রা জানান, ব্রিটিশ আমলে শমশেরনগর চা-বাগান প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৪৮ সালে। সেই সময় ব্রিটিশদের জন্যই এই গলফ মাঠটি তৈরি করা হয়েছিল। ব্রিটিশরা চলে গেলেও মাঠটি সংরক্ষিত আছে, এখনো মাঝে মাঝে চা-বাগান কর্তৃপক্ষের আয়োজনে এখানে গলফ খেলা হয়।
প্রতিদিনই অনেক ভ্রমণপিপাসু এখানে ঘুরতে আসেন। কেউ ছবি তোলেন, কেউবা ছায়ায় বসে আড্ডা দেন। শীত, হেমন্ত ও বসন্তের বিকেলে সূর্যাস্তের দৃশ্য এখানকার অন্যতম আকর্ষণ। চা-বাগানের টিলার ওপরে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করা সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
প্রকৃতির এক টুকরো শান্তি খুঁজতে কিংবা সবুজের সান্নিধ্যে সময় কাটাতে শমশেরনগরের এই গলফ মাঠ হতে পারে দর্শনার্থীদের জন্য এক অনন্য গন্তব্য। পরিবার-পরিজন নিয়ে এখানে এসে সবুজের সমারোহে সময় কাটানো হতে পারে একটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতা।