cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্টাফ রিপোর্টার ::
ফাতিহা আয়াত যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বসবাসকারী বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত লেখক, শিশু অধিকার কর্মী ও একজন জলবায়ু পরিবর্তন সংস্কারক। ২০১৮ সালে মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি জাতিসঙ্ঘের ইকোসক চেম্বারে আন্তর্জাতিক যুব দিবস সম্মেলনে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন। সেই ফাতিহা আয়াত এবার তাঁর ফেসবুকে অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস’র উদ্দেশ্যে একটি খোলা চিঠি লিখেছেন। পোস্টে তিনি ড. ইউনূস’র সাথে তোলা একটি ছবি শেয়ার করেন। ডেইলি সিলেটের পাঠকদের জন্য ফাতিহা’র সেই পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো।
মোদির সাথে সাক্ষাতের পূর্বে Chief Adviser GOB কে খোলা চিঠি
প্রিয় Muhammad Yunus স্যার আমার মত নগন্য মানুষের ক্ষুদ্র কয়েকটা প্রশ্ন আছে।
অসম জলবন্টন ও নদী ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতে অপরিসীম অনিয়ম, অবকাঠামো উন্নয়নে সহায়তা না করে ট্রাঞ্জিটের নামে অনায্য সুবিধা গ্রহণ, সীমান্তে বেসামরিক হত্যা, ইচ্ছাকৃত বাণিজ্য ঘাটতি, পণ্য পরিবহনে শুল্ক ও মাশুল নির্ধারনে বৈষম্য, অভ্যন্তরীন বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ, অনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তি, সাংস্কৃতিক আগ্রাসন, একচেটিয়া বাজার দখল, পাহাড়ী অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ প্রদান, ধর্মীয় Uগ্রBaদke উস্কে দেয়া, সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর নামে প্রতিরক্ষা চুক্তির মাধ্যমে আসলে সার্বভৌমত্ত্বকে ঝুঁকিপূর্ণ করে রাখা, পছন্দের রাজনৈতিক দলকে সরকার গঠনে বেআইনি সহায়তা প্রদান এবং অতঃপর সেই নতজানু সরকারকে দিয়ে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোপন চুক্তি করিয়ে নেয়া …… বিগত ৫৩ বছরে আলোচনার টেবিলের বাইরে থাকা এই বিষয়গুলোকি এবার পাদপ্রদীপের আলোয় আসবে?
ভারতের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের মনেভাব নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেন। আমার কথা হল, বাংলাদেশের স্বার্থ বিরোধী ভারতীয় সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করাকে কি কখনোই ভারত বিদ্বেষ বলা যায়? সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক আর রাজনৈতিক সম্পর্কের প্রতিটা ডাইমেনশনে চুড়ান্ত অসৌহার্দপূর্ণ আর চরম অশান্তিপূর্ন পন্থায় আন্ডার টেনশনে থাকা #বাংলাদেশ 🇧🇩 এই নিষ্ঠুর প্রতিবেশী থেকে নিজেকে ডিসইন্টিগ্রেটেড করার কথা ভাবলে সেটাকে কি ভারত বিদ্বেষ বলা যায়?
অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের ব্যাকগ্রাউন্ডে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং এর শিকার বানিয়ে ভারতকে ভালোবাসাই মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে বড় চেতনা মনে করিয়ে আমদের বোঝানো হচ্ছে — নইলে আর মুক্তিযুদ্ধ হয়ে লাভ কি হলো! অথচ ভারত যে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছে সম্পূর্ণ নিজের স্বার্থে তা বুঝতে আইনস্টাইন হতে হয় না। দুইপাশে পারমানবিক অস্ত্র সম্পন্ন দুটো পাকিস্তানকে রেখে ভারত ঘুমাতো কী করে?
তাই জীবনভর ‘স্বাধিনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন’ ভাবসম্প্রসারণ লিখতে লিখতে ক্লান্ত বাংলাদেশীদের এখন আর এই কষ্টার্জিত #স্বাধীনতা রক্ষার জন্য “মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছিল” টাইপের একটা রিজনিং দাঁড় করানোর মত কুমিরের কান্নার কি কোন মানে হয়?
আমরা কি ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি’র নামে আসলে ‘ভারত প্রীতি’র কৌটায় সুগার কোটেড #ললিপপ চুষছি?
আপনার স্নেহধন্য
Faatiha Aayat