cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
৮ দফা দাবী না মানলে ২ ফেব্রুয়ারী থেকে সিলেটে পরিবহন শ্রমিক কর্মবিরতি
৮ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে বিশাল শ্রমিক সমাবেশ সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (২০ জানুয়ারী) দুপুর ৩ টায় নগরীর হুমায়ুন রশিদ চত্বরে উক্ত সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের পাশাপাশি সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ও জেলা বাস মিনিবাস কোচ মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন উপ কমিটির কয়েক হাজার শ্রমিক অংশ নেন।
জেলা পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি দিলু মিয়ার সভাপতিত্বে, পরিষদের ১ম যুগ্ম সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সিলেট বিভাগীয় যুগ্ম সম্পাদক আলী আকবর রাজনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক, ফেডারেশনের সিলেট বিভাগীয় সভাপতি ও জেলা বাস মিনিবাস কোচ মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হাজী ময়নুল ইসলাম। শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় আইন সম্পাদক ও জেলা শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাকারিয়া।
জেলা বাস মিনিবাস কোচ মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ আব্দুস শহিদের পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সুচীত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, শ্রমিক ঐক্য পরিষদের কার্যকরী সভাপতি আব্দুল মুহিম, সহ সভাপতি আব্দুল আলীম ভাসানী, সহ সভাপতি আব্দুস সালাম, সহ সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, সহ সভাপতি ইনসান আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদ মিয়া, সহ সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম আহমদ লস্কর ও সহ কোষাধ্যক্ষ জুলহাস হোসেন বাদল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাজী ময়নুল ইসলাম বলেন, আমরা দীর্ঘদিন থেকে পরিবহন শ্রমিকদের ন্যায্য ৮ দফা দাবী মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবী জানিয়ে আসছি। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমাদের দাবী পূরণে আন্তরিকতা না দেখানোর ফলে সিলেটের পরিবহন শ্রমিকগণ ক্ষুব্ধ হচ্ছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে আমাদের দাবী মেনে নেয়া না হলে ২ ফেব্রুয়রী থেকে সিলেটে সর্বাত্মক পরিবহন শ্রমিক কর্মবিরতি পালন করা হবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, আমাদের ৮ দফা দাবী হচ্ছে- সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ এর শ্রমিক স্বার্থবিরোধী আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ সহ অন্যান্য পুলিশ কর্তৃক বিভিন্ন অপরাধে যানবাহনে মাত্রাতিরিক্ত জরিমানা সহনশীল পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। মেয়াদ উত্তীর্ণ সকল সেতুর টোল বিশেষ করে এমএ খান লামাকাজী সেতুর টোল আদায় বন্ধ করতে হবে। বিভিন্ন যানবাহনের শ্রেণিবিন্যাসকৃত ২০২৩ইং সালে প্রণীত গেজেট বাতিল করতে হবে। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সিলেটের সকল পাথর কোয়ারি খুলে দিতে হবে ও সিলেটের সকল সিএনজি-চালিত যানবাহনের গ্যাস লোডে দীর্ঘ সূত্রিতার সমাধান দিতে হবে, সিলেটের সকল পরিবহন শ্রমিক নেতা ও শ্রমিকদের ওপর দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে, সিলেটে সকল লোড ট্রাক আটকিয়ে চালকদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। প্রশাসনের লোক ছাড়া কেউ যেন লোড ট্রাক না আটকায় তার ব্যবস্থা নিতে হবে এবং হাইওয়ে পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। ড্রাইভিয় লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়নে বিআরটিএ’র সকল দুর্নীতি বন্ধ এবং লাইসেন্স প্রাপ্তিতে সকল ধরণের জটিলত দুর করতে হবে। সিলেটে ডাম্পিংকৃত যানবাহন ও ব্যাটারি চালিত রিক্সা, টমটম, ইজিবাইক, নসিমন, করিমন ইত্যাদি চলাচল বন্ধ করতে হবে। সিলেট মহানগরে সকল ছোট গাড়ীর পার্কিংয়ের স্থান দিতে হবে।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে আমাদের ন্যায্য ৮ দফা দাবী মেনে নিতে হবে। অন্যথায় ২ ফেব্রুয়ারী থেকে সিলেট জেলায় পরিবহন শ্রমিকরা সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করতে বাধ্য হবেন। বিজ্ঞপ্তি