cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পিরোজপুরের নাজিরপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আত্মসাত করা চাল ভুক্তভোগী কার্ডধারীকে ফেরত দিয়ে তার সাথে সমঝোতা করেছেন এক ইউপি সদস্য। স্থানীয়দের মধ্যস্ততায় এ সমঝোতা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ওই কার্ডধারী। তবে অত্যন্ত গোপনীয়ভাবে শনিবার এ সমঝোতা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি।
জানা যায়, উপজেলার কলারদোয়ানিয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমছের মোল্লার ছেলে খায়রুল মোল্লার নামে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির একটি কার্ড ইস্যু হয়। কিন্তু খায়রুল জানতেন না তার নামে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড রয়েছে। বিষয়টি গোপন রেখে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. বাবুল মিয়া কৌশলে ওই কার্ডের চাল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে আসছিলেন। গত মাস দুয়েক আগে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাতের অভিযোগে ওই ইউনিয়নের দুই ইউপি সদস্যকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ ঘটনার পর ভয় পেয়ে সম্প্রতি ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া কার্ডধারী খায়রুল মোল্লার বাড়িতে গিয়ে তার নামে ইস্যু হওয়া কার্ডটি তাকে বুঝিয়ে দেন। বিষয়টি জানাজানি হলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসে। পরে স্থানীয়দের মধ্যস্ততায় ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া কার্ডধারী খায়রুল মোল্লাকে ৫৪০ কেজি চাল ফেরত দিয়ে বিষয়টি মিমাংসা করেন এবং নিজের দোষ স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেন।
কার্ডধারী খায়রুল মোল্লা জানান, ইউপি সদস্য কার্ডটি বুঝিয়ে দেয়ার পরে বিষয়টি স্থানীয় মুরব্বিদের জানালে তারা আমাকে মিমাংসা করে দেয়ার আশ্বাস দেন। পরে শুক্রবার এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে এক বৈঠকে ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া আমাকে ৫৪০ কেজি চাল ফেরত দিয়েছেন এবং স্থানীয়ভাবে একটি লিখিত মিমাংসাও হয়েছে। সেখানে তিনি তার ভুল স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
মিমাংসায় সম্পৃক্ত দুজনের সাথে কথা হলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারাও বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মেম্বর সরল বিশ্বাসে কার্ডটি ফেরত দিয়েই ফেঁসে গেছেন। ফেরত না দিলে বিষয়টি আর কেউ জানতো না। তাছাড়া এ নিয়ে বিচার ব্যবস্থা করতে গেলে আরো ঝামেলা বেড়ে যায়। তাই বিষয়টি মিমাংসা করে দেয়া হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে জানতে ইউপি সদস্য মো. বাবুল মিয়ার ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই কর্মসূচির শুরু থেকেই খায়রুল মোল্লার নামে কার্ডটি ইস্যু হয়েছে। কার্ড নং-২১।সূত্র : সমকাল