![]()

cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla

সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী বলেছেন, “আমাদের দেশ ও শহর কেমন হবে, তা নির্ভর করে আমাদের নিজেদের আচরণের ওপর।” তিনি মনে করেন, উন্নত দেশগুলো রাতারাতি উন্নত হয়নি—ইতিবাচক আচরণ ও সচেতনতার মাধ্যমেই তারা উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার সকালে রিকাবীবাজারস্থ কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ‘নগরভিত্তিক কঠিন বর্জ্য ও পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জনগোষ্ঠীর আচরণ পরিবর্তন’ বিষয়ক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘যথাস্থানে ময়লা ফেলি, নিরাপদ সিলেট গড়ে তুলি’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খান মো. রেজা-উন-নবী আরও বলেন, “আমরা সবাই একটি সুন্দর ও পরিষ্কার নগর চাই, কিন্তু একা সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে তা সম্ভব নয়। নগরবাসীকে সহযোগিতা করতে হবে। রাস্তাঘাট, ছড়া বা ড্রেনে ময়লা না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেললে শহরটাকে পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার। পরিচালনা করেন এসএনভির ক্লাস্টার কো-অর্ডিনেটর রহিমা বেগম ও এহসানুর রহমান আবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পদ্মাসন সিংহ, সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকরামুল কবির, সাংবাদিক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, সিসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আলী আকবর এবং এসএমপির পুলিশ পরিদর্শক প্রভাকর রায়।
স্বাগত বক্তব্যে সিসিকের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ একলিম আবদীন বলেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জনসচেতনতা সবচেয়ে বড় শক্তি।
সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার বলেন, “আমরা নিজেদের ঘর পরিষ্কার রাখি, কিন্তু বাইরে দায়িত্বশীল আচরণ করি না। যদি আমরা এই শহরকে নিজের শহর মনে করি, তাহলে নগর আর অপরিচ্ছন্ন থাকবে না।” তিনি জানান, বাসাবাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহে শৃঙ্খলা আনতে সিটি কর্পোরেশন একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধি, ক্লাব নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক এবং সিসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা শেষে বেলুন উড়িয়ে মাসব্যাপী ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি। এ সময় জানানো হয়, ক্যাম্পেইনের আওতায় নগরবাসীর আচরণ পরিবর্তনে ডোর-টু-ডোর ভিজিট, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং, ক্যারাভান রোডশো, যুবমেলা, অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন, ওয়ার্ডভিত্তিক স্টিকারিং ও অনলাইন প্রচারণা চলবে। -বিজ্ঞপ্তি