cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্টাফ রিপোর্টার
ভারত সীমান্তবর্তী সিলেট অঞ্চলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বাড়তে পারে—এমন আশঙ্কায় সতর্কতা জোরদার করা হয়েছে। তবে সিলেটের দুই গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথ, ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও তামাবিল স্থলবন্দরে থার্মাল স্ক্যানার বিকল থাকায় উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
সূত্র জানায়, করোনা-পরবর্তী সময়ে ব্যবহৃত না হওয়ায় এ দুটি স্থানে স্থাপিত থার্মাল স্ক্যানার দীর্ঘদিন ধরে অচল রয়েছে। বিকল স্ক্যানারের কারণে এখন বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরে ইনফারেড থার্মোমিটারের মাধ্যমে বিকল্প পদ্ধতিতে আগত যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. নাসির উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “গুরুত্বপূর্ণ ওই দুটি পয়েন্টে দ্রুত নতুন থার্মাল স্ক্যানার বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আতঙ্কিত না হয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছি।”
সিলেট বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান জানান, “থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে দ্রুত ও নিরাপদভাবে শরীরের তাপমাত্রা মাপা যায়। বিকল স্ক্যানার সচল করা না গেলে বিকল্প হিসেবে নতুন স্ক্যানার স্থাপন করা হবে।”
তিনি আরও বলেন, “প্রবাসী অধ্যুষিত এই অঞ্চলে করোনা ঠেকাতে আগাম প্রস্তুতি ও জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। মাস্ক ব্যবহার ও ভিড় এড়িয়ে চলার মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।”
ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ আহমদ জানান, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আগত যাত্রীদের জন্য ইমিগ্রেশন এলাকায় স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যাত্রী ও কর্মীদের জন্য মাস্ক ব্যবহারসহ সচেতনতামূলক কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে।
তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ শামীম আহমদ জানান, ভারত থেকে আগত যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিয়ে তারাও প্রস্তুত রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ায় বাংলাদেশে সতর্কতা জোরদার করা হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১০ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ভারতসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দেশের সব স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে হেলথ স্ক্রিনিং জোরদার করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগের মতে, সময় থাকতেই পদক্ষেপ না নিলে সীমান্তবর্তী এলাকায় দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই এখনই প্রয়োজন সচেতনতা ও কার্যকর প্রস্তুতি।