cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ করদাতাদের জন্য আসন্ন বাজেটে সুখবর আসতে পারে। আগামী অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত বার্ষিক আয়সীমা বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বর্তমানে বার্ষিক আয়ে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর দিতে হয় না। এবার সেই সীমা ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর চিন্তাভাবনা চলছে। ফলে করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ ৭৫ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকায় উন্নীত হতে পারে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য—দীর্ঘ সময় ধরে চলা মূল্যস্ফীতির প্রভাব থেকে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়া।
আগামী ২ জুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে প্রস্তাবিত প্রথম বাজেট।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত এক বছরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল অত্যন্ত উচ্চ, বিশেষ করে টানা ১০ মাস ১০ শতাংশের বেশি। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪.১০ শতাংশ, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে (২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত) গড় খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০.৪৪ শতাংশ।
অন্যদিকে কর কাঠামোর কিছুটা পুনর্বিন্যাসের কথাও বিবেচনায় রয়েছে। বর্তমানে করমুক্ত সীমা অতিক্রমের পর প্রথম এক লাখ টাকার ওপর ৫ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হয়। এবার হয়তো এই স্তরের পরিধি বাড়ানো হতে পারে, যদিও করহার অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করহার ধাপগুলো হচ্ছে ৫%, ১০%, ১৫%, ২০% এবং ২৫%।
কর কর্মকর্তারা বলছেন, টানা দুই অর্থবছর করমুক্ত আয়সীমা অপরিবর্তিত থাকলেও, মূল্যস্ফীতি ব্যাপক হারে বেড়েছে। তাই এবারের বাজেটে আয়সীমা বাড়ানোর মাধ্যমে করদাতাদের আর্থিক চাপ কিছুটা লাঘব করার চেষ্টা থাকবে।