cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বড়লেখা প্রতিনিধি:
দেশের সর্ববৃহৎ জলাভূমি হাকালুকি হাওরের মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৮টি মৎস্য বিলকে স্থায়ী অভয়াশ্রম ঘোষণা করে ইজারা ও মাছ আহরণ নিষিদ্ধ করেছে। তবে, অভিযোগ উঠেছে যে, মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার ‘তেকুনি বিল কৈরের মুড়া ও কেসবডহর গুপ (বদ্ধ)’ নামের অভয়াশ্রমের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কিছু ব্যক্তি অবৈধভাবে মাছ বিক্রি ও লুটপাট করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বর্ষার সময় বিভিন্ন জেলে গ্রুপের কাছে লাখ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করা হয় এবং শুষ্ক মৌসুমে বাঁধ কেটে বিল শুকিয়ে মাছ লুট করা হয়েছে। মাছ লুটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে বড়লেখার ইসলামপুর গ্রামের কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ইউএনও’র বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ৮০ একরের অভয়াশ্রম বিলটি প্রায় পানিশূন্য। বিলের মাঝখানে গবাদি পশুর বিচরণ ও হাঁসের খামার দেখা গেছে। অথচ সরকারি অর্থায়নে সেখানে বাঁধ নির্মাণ ও মাছ সংরক্ষণের জন্য বাঁশের কাটা স্থাপন করা হয়েছিল, যার এখন কোনো অস্তিত্ব নেই। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় একটি চক্র বিলের পানি ছেড়ে দিয়ে মাছ আহরণ করেছে এবং পরে পাশের হাওরখাল বিলে পানি ঢুকিয়ে দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, স্বেচ্ছাসেবী কমিটির সদস্যরা অভয়াশ্রমের মেয়াদ শেষ হয়েছে বলে প্রচার চালিয়ে বিলটি নিজেদের নামে ইজারা নেওয়ার দাবি করেছেন, যা ভিত্তিহীন। তাদের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে মাছ শিকার ও অবৈধভাবে বাজারে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে বড়লেখা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিসবাহ উদ্দিন আফজল জানান, “অভয়াশ্রমটি দেখভাল করার জন্য ৩০ সদস্যের একটি স্বেচ্ছাসেবী কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।”
স্থানীয়দের দাবি, অবৈধভাবে মাছ আহরণে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হোক, যাতে অভয়াশ্রমের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত না হয়।