cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মেয়রের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মাঠে হকাররা। সুবিধাভোগীরাও সবাই একাট্টা। ‘পুনর্বাসন না হওয়া পর্যন্ত ফুটপাত ছাড়বো না’ যেকোন মূল্যে মেয়রকে প্রতিহত করতে চলছে আন্দোলন। মিছিল-মিটিং ও মানববন্ধন কর্মসূচী। এরপরও পিছু হটেননি সিসিক মেয়র। ফুটপাত দখলদারদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। গত দু’দিন ধরে মেয়র ও হকারদের মধ্যে চলছে এমন ইঁদুর-বিড়াল খেলা। তবে এবার এ্যাকশন নিতে জরুরী বৈঠকের ডাক দিলেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সিলেট চেম্বার অব কমার্স মিলনায়তনে সিলেটের ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রতিনিধিদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন। এ সময় মেয়রকে সহযোগিতার আশ্বাস দিলেন নগরীর ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক নেতাসহ সভায় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাছির উদ্দিন খান, মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, চেম্বার সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব, রোটারিয়ান আবদুর রহমান জামিল প্রমুখ।
সভায় মেয়র আরিফ বলেন, কোতোয়ালি থানা ও বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের অসহযোগিতার কারণে ফুটপাত থেকে দখল মুক্ত করা যাচ্ছে না। পুলিশের কিছু অসাধু সদস্য আমাদেরকে সহযোগিতা না করে উল্টো ফুটপাত দখলদার হকারদের শেল্টার দিচ্ছে। হকারদের পক্ষ নিয়ে তাদের মিছিল মিটিং ও মানববন্ধনে প্রটেকশন দিচ্ছে পুলিশ। প্রশাসনের এমন অসযোগিতার কারণে ফুটপাত দখল মুক্ত করা যাচ্ছে না। পাশাপাশি নগরের উন্নয়নে সমন্বিত কোনো উদ্যোগ নেওয়াও সম্ভব হচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন সিসিক মেয়র।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন ও সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সিলেটের উন্নয়নের ব্যাপারে আন্তরিক উল্লেখ করে মেয়র বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিলেট এলে প্রশাসনের কাছ থেকে ঠিকই সহযোগিতা পাওয়া যায়। কিন্তু তিনি চলে গেলে রহস্যজনক কারণে পাল্টে যান কর্মকর্তারা। সিটি করপোরেশনে কোনো সমন্বয় সভা আহ্বান করলে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা না এসে তাদের অধীনদের পাঠান। এতে সভায় বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয় না।