cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরীর অপসারণ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি চিঠি নিয়ে নগরজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। এ চিঠিতে স্বাক্ষরকারী সিসিকের ২২ কাউন্সিলরের মধ্যে ১০ জনই এখন বলছেন মেয়রকে অপসারণের জন্য কোনো চিঠিতে স্বাক্ষর করেননি তারা। ভিন্ন একটি ইস্যুতে স্বাক্ষর নিয়ে এখন মেয়রের অপসারণের কথা লেখা হয়েছে। এ সিটির সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলরসহ মোট কাউন্সিলর সংখ্যা ৩৬।
জানা যায়, সিসিকের ২২ কাউন্সিলর স্বাক্ষরিত একটি চিঠি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় বুধবার। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদও প্রকাশিত হয়। এ সংবাদের পর পৃথক পাল্টা দুটি বিবৃতি পাঠানো হয় গণমাধ্যমে। এতে মূল ঘটনার রহস্য নিয়ে ধুম্রজালের সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর পক্ষ নিয়ে গণমাধ্যমে পৃথক আরেকটি বিবৃতি পাঠানো হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেছেন ২৩ জন কাউন্সিলর। মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের কোনো অভিযোগ নেই বলে দাবি করেছেন এই ২৩ কাউন্সিলর। তারা বলছেন, গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদ দেখে বিস্মিত হয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে তারা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলেও উদ্ধৃত করেছেন।
২৩ কাউন্সিলর উক্ত বিবৃতিতে আরও বলেন, ৪ মার্চ সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়রের স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত মেয়রের বিরুদ্ধে কাউন্সিলরদের অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ গণমাধ্যমে দেখে আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারীরা বিস্মিত হয়েছি। প্রায় দুই তৃতীয়াংশ কাউন্সিলরের বরাতে প্রকাশিত এমন সংবাদ মিথ্যা ও বানোয়াট। ভিত্তিহীন এমন সংবাদ প্রচারে জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
জানা গেছে, বুধবার বিকেল ৫টায় সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে এ অভিযোগপত্র পাঠানো হয়। তবে এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি অবগত নন বলে জানিয়েছেন সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগপত্রে দেয়া ২২ জন কাউন্সিলরের মাঝে ১০ জন কাউন্সিলর এ বিষয়ে অবহিত নন বলে জানিয়েছেন। তারা বলছেন, সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ডগুলোর উন্নয়ন ও প্রতিবন্ধীভাতা সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক আবেদনপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন।
অপসারণের অভিযোগ মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বিবৃতির পর পাল্টা বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠান ১০ জন কাউন্সিলর। বিবৃতিতে তারা জানিয়েছেন, আমাদের স্বাক্ষর অন্যায়ভাবে একটি অভিযোগপত্রের সঙ্গে জড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়নে মেয়রের নেতৃত্বে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন এই ১০ কাউন্সিলর।
এ বিষয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ করেননি।