cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
খাদিমপাড়ায় তাজ উদ্দিন ও তার সহযোগীদের দখলবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন এলাকাবাসী। আইনের আশ্রয় নিয়েও প্রতিকার মিলছে না। এ চক্রের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করতে গেলে নেমে আসে অমানসিক নির্যাতন। ভয়ে এদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। গতকাল সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন শাহপরাণ থানাধীন কল্লগ্রামের মৃত মঈন উদ্দিনের কন্যা রেজিয়া পারভীন।
লিখিত বক্তব্যে রেজিয়া পারভীন বলেন, তিন সন্তান নিয়ে কল্লগ্রামে খরিদা জমিতে ঘর-বাড়ী তৈরি করে দীর্ঘদিন যাবৎ বসবাস করে আসছেন। উক্ত গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে তার পিতা মঈনউদ্দিনের মৌরসীসূত্রে প্রাপ্ত পৈতৃক সম্পত্তি রয়েছে। উক্ত ভূমি সিলেট সদর উপজেলাধীন খিদিরপুর মৌজা স্থিত জে.এল.নং ৬১, এস.এ. খতিয়ান নং ৫২৫, এস.এ. দাগ নং ১২৫৮, ১২৬৫, ১২৬৬ এবং ১২৬৮। যাহা বর্তমান বি.এস. জরিপে ১৩০৬, ১৬৪৩ নং ডি.পি খতিয়ানে তারা ভাই বোনের নামে রেকর্ড হয়েছে। সরলতার সুযোগ নিয়ে শাহপরান এলাকার ত্রাস ও দূর্ধর্ষ সন্ত্রাসী তাজ উদ্দিন ও তার বাহিনীর উক্ত ভূমির উপর লোলুপ দৃষ্টি পড়ে। তাদেরকে নিরীহ দেখে তাজ বাহিনী ভূমি দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে বর্ণিত ভূমি দখলের জন্য পূর্ব-পরিকল্পনা করে উক্ত ভূমি দখলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে তাজ। আকস্মিকভাবে গত ৮ জানুয়ারী লাঠি, রামদা, সুলফি ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাজ উদ্দিনের নেতৃত্বে রাজু, সাজু, জামাল ও অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১৫ জন সন্ত্রাসী আমাদের ভূমি দখল করতে আসে।
এ সময় আমাদের বাড়িতে কোন পূরুষ লোক না থাকায় মহিলাদের আর্তচিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে আসলে মোটর সাইকেলযোগে তারা এলাকা ত্যাগ করে। যাওয়ার সময় মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায়। এরপর গত ১৩ জানুয়ারী আমরা জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন করি। আমাদের ফোন পেয়ে র্যাব-৯ ও শাহপরান(রহঃ) থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। আমাদেরকে থানায় জি.ডি করার জন্য পরামর্শ দিলে আমি থানায় অভিযোগ দায়ের করি। অভিযোগটি গত ১৪ জানুয়ারী তদন্ত হয়। এরপর হতে তাজ বাহিনী আমাদেরকে শাহপরান এলাকা ছেড়ে দেবার হুমকি দিচ্ছে। নতুবা আমাদেরকে যেখানে পাবে সেখানে হামলা করবে, আমার স্বামী সন্তানকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলা হয়, তাজ এলাকায় জাল দলিল সৃজন করে মানুষের ভূমি আত্মসাতের চেষ্টা করে। কোন মামলায় ন্যায়ের পক্ষে কেউ সাক্ষী দিলে তার উপর তাজ বাহিনীর খড়গহস্ত নেমে আসে। এই চক্র গত বছর আল-বারাকা নামীয় হাউজিং কোম্পানীর ভরাটকৃত মাটি অবৈধভাবে জোর পূর্বক বিক্রি করে প্রায় ৫০/৬০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। তাজ উদ্দিনের অন্যতম হাতিয়ার তার ভাই জামাল জোড়া খুন মামলার চার্জশীট ভূক্ত ১নং আসামী। তাদের বিরুদ্ধে শাহপরান থানায় জি.আর ০৭/২০১৬ (যা দায়রা মামলা নং ১৮৯৬/১৮) হত্যা মামলা, শাহপরান সি.আর ১৬/২০১৮ইং (ধারাঃ ৩২৪/৩৭৯/৪৪৮/৩০৭দন্ডবিধি) শাহপরান সি.আর …../২০১৮, শাহপরান সি.আর. ১১/২০১৯ (চাঁদাবাজী), শাহপরান সি.আর. ২৬/২০১৯ (ধারা-৩২৬/৩০৭/৩৭৯ দন্ডবিধি) ইত্যাদি মামলা আদালতে বিচারাধীন ও তদন্তাধীন রয়েছে। উক্ত সন্ত্রাসী চক্রের কবল থেকে মসজিদ-মাদ্রাসাও নিরাপদ নয়। এই সন্ত্রাসী চক্র ৮/১০ বৎসর পূর্বে কল্লাগ্রাম (পূর্ব) জামে মসজিদের ভিতরে ঢুকে নামাজরত অবস্থায় মুসল্লিদের উপর আক্রমন করে। সংবাদ সম্মেলনে তাজ চক্রের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সহ স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মেম্বার মো. আব্দুর রহিম বাবুল, মো. আব্দুল বাসিত বাসন, সাবেক মো. সিরাজ উদ্দিন, মো. ফারুক আহমদ, আব্দুল আজিজ রানা, আজমল মিয়া, ওহি চৌধুরী, মো. ফখরুল ইসলাম, মো. আব্দুল হালিম, মো. সামছু মিয়া, মো. আবুল কালাম আজাদ, আল আমিন জুয়েল, নেহারুন নেছা, দিলারা বেগম প্রমুখ।