cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আপন বড় ভাইয়ের কাছে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে মিথ্যা মামলায় কারাভোগ করছেন ছোট ভাই। শুধু তাই নয়, মা এবং অন্য ভাই-বোনদের ঠকিয়ে বাবার পেনশনের ৪০ লক্ষ টাকাও কৌশলে মেরে দিয়েছেন ওই ভাই। বুধবার সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে নিজের ভাশুর ও ভাশুরের স্ত্রীর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন ছোট ভাইয়ের স্ত্রী রুকশনা বেগম।
রুকশানা বেগম তার লিখিত বক্তব্যে ভাশুর ও জা’য়ের সাজানো মামলায় স্বামীর কারাভোগের বিষয়টি উত্থাপন করেন। গোলাপগঞ্জের বাঘা পুরানবাড়ির আব্দুল লতিফের মেয়ে রুকশানা বলেন, তার স্বামী শাহীন কাদের মজুমদার প্রবাস থেকে ফিরে বড় ভাইয়ের ফার্মেসিতে মাসিক বেতনে চাকরি করতেন। রুকশানা স্বামীকে নিয়ে নগরীর সুবিদবাজার বনকলাপাড়া এলাকায় বসবাস করেছে আসছেন। একই এলাকায় তার ভাশুর মুসলিম আলীও স্ব-পরিবারে বসবাস করেন। মুসলিম আলী এবং তার স্ত্রী সাবিহা সুলতানা পেশায় হোমিও চিকিৎসক। তাদের একটি হোমিও ফার্মেসি আছে। সেখানে বিনিয়োগের জন্য রুকশানার কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা নেন এই ডাক্তার দম্পত্তি। লভ্যাংশের আশায় রুকশানা ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগের বিষয়টি স্বামী শাহীনকে জানান। শাহীনও স্ত্রীকে না জানিয়ে ভাই-ভাবীর ব্যবসায় ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন বলে স্বীকার করেন। তারা উভয়েই লভ্যাংশ দাবি করে পাননি। ফলে বিনিয়োগের মূল টাকা ফেরত চান ডাক্তার দম্পতির কাছে। তাতেই ক্ষিপ্ত মুসলিম আলী ও তার স্ত্রী সাবিহা সুলতানা তাদেরকে অকথ্যভাষায় গালমন্দ করাসহ জেলে ঢুকিয়ে দেয়ার হুমকি-ধামকি দিতে থাকেন।
রুকশানা বলেন, ‘আমাদের টাকা যাতে ফেরত দিতে না হয় সেই জন্য নানা ভাবে আমাদের নাজেহাল করতে থাকেন ডাক্তার সাবিহা সুলতানা। তারই ধারাবাহিকতায় গত ১১ জানুয়ারি আমার স্বামী শাহীন কাদের মজুমদারের বিরুদ্ধে তিনি এসএমপির কোতোয়ালি মডেল থানায় নারী নির্যাতনের একটি মামলা করেন। সেখানে সাবিহা অভিযোগ করেন শাহীন তাকে মারধোর, শ্লীলতাহানী ও ধর্ষণের চেষ্টা করেছিলেন। পুলিশ উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতার আশ্বাস দিয়ে থানায় ডেকে পাঠালে রুকশানা স্বামীকে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ওসি সেলিম মিয়ার নির্দেশে ওইদিন আমার স্বামীকে গ্রেপ্তার এবং পরদিন আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।’
সংবাদ সম্মেলনে রুকশানা ডাক্তার সাবিহার পূর্বে ৩টি বিয়ে, গৃহকর্মীকে বেতন না দিয়ে নির্যাতন এবং পরে পুলিশ দিয়ে ফাসিয়ে দেয়ার বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপনের পাশাপাশি তার ব্যাংকার শ্বশুরের ৪০ লক্ষ টাকা আত্মসাত, শাশুড়িকে নির্যাতন, পরিবারের অন্য ভাই-বোনদের ঠকানোসহ ফার্মেসির মাধ্যমে রুগিদের সাথে প্রতারণার নানা দিক তুলে ধরেন।
নিজের স্বামীকে নির্দোষ দাবি করে রুকশানা বেগম তার ভাশুর ও জা’য়ের হাত থেকে নিজেদের অর্থ ফেরতসহ শশুরের ৪০ লক্ষ টাকা প্রকৃত উত্তরাধিকারীদের মাঝে সঠিক বণ্টনের দাবি তুলে সংশ্লিষ্ট মহলের সহযোগিতা কামনা করেছেন। বিজ্ঞপ্তি