cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্টাফ রিপোর্টার ::
বিতর্কিত নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি জানিয়েছে সিলেট জালালাবাদ নারী ঐক্য ফোরাম। রোববার সিলেটের কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে আয়োজিত এক গোল টেবিল বৈঠকে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ এই দাবি জানান। ফোরামের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জালালাবাদ নারী ঐক্য ফোরামের সভাপতি সুলতানা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং ড. আমিনা খাতুন’র সঞ্চালনায় আয়োজিত গোল টেবিল বৈঠকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে আট দফা প্রস্তাবনা উত্থাপন করা হয়।
প্রস্তাবনাসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল:
কমিশনে দেশের ৯০ শতাংশ জনগণের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতিফলন নেই এবং কোনো ইসলামি বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধি নেই, তাই তা বাতিল করে অন্তর্ভুক্তিমূলক কমিশন গঠনের আহ্বান।
কমিশনের প্রতিবেদনে ধর্মকে নারী-পুরুষ বৈষম্যের জন্য দায়ী করা হয়েছে, যা ধর্মবিদ্বেষমূলক এবং তা পরিহারযোগ্য।
পতিতাবৃত্তিকে বৈধতা দেওয়ার সুপারিশ নারীর সামাজিক মর্যাদা ও সুস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি, তাই তা বাতিলের দাবি।
নারীর জৈবিক স্বাতন্ত্র্য উপেক্ষা করে সর্বক্ষেত্রে সমতা আরোপের সুপারিশ বাতিল করে ইসলাম নির্দেশিত ন্যায্যতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠার আহ্বান।
সম্পদ বণ্টনে ইসলামী উত্তরাধিকার আইন বলবৎ রাখার দাবি।
অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রবর্তনের সুপারিশ বাতিল।
বহুবিবাহ বিলোপের সুপারিশ প্রত্যাহারের আহ্বান।
তালাক পরবর্তী মোহরানা আদায়ের সুপারিশ বাতিল করে বিয়ের সময় মোহরানা প্রদানের প্রচলিত বিধান বহাল রাখার দাবি।
সভাপতি সুলতানা চৌধুরী বলেন, “কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাব ইসলাম, জাতীয় সংস্কৃতি ও পারিবারিক কাঠামোর বিরুদ্ধে। বৈবাহিক সম্মতির অভাবকে ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব দাম্পত্য সম্পর্ককে জটিল করে তুলবে এবং পারিবারিক অস্থিরতা বাড়াবে।”
ফোরামের সদস্য সোহেলী তামান্না বলেন, “কমিশনের প্রস্তাবনা সমাজ, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পাশ্চাত্য সভ্যতা অনুকরণ করে আমাদের সংস্কৃতি ধ্বংসের চেষ্টা চলছে।” তিনি আরও বলেন, “নারীর নামে অশালীনতা ও উচ্ছৃঙ্খল আচরণকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার ও এলজিবিটিজি মতবাদকে প্রমোট করে নারীর প্রকৃত মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে।”
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সহযোগী অধ্যাপক নাইমা হাসান, সহযোগী অধ্যাপক মাহমুদা কবীর, সহকারী অধ্যাপক শামসুন্নাহার, অ্যাডভোকেট জোছনা ইসলাম প্রমুখ।
সংগঠনটি কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশ বাতিল ও ধর্মীয় মূল্যবোধভিত্তিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক নারী উন্নয়ন নীতির পক্ষে দেশবাসীর সচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছে।