cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীরা চরম ভোগান্তির মুখে পড়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, মাত্র ছয় মাসের চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত এসব কর্মচারীর কাছ থেকে জনপ্রতি এক লাখ টাকা করে আদায় করা হলেও, তাদেরকে যথাযথভাবে কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়নি বা কোনো দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। অনেকে কাজ করলেও স্বাক্ষর তালিকায় তাদের নাম রাখা হয়নি।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, সাউদিয়া সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেড নামের একটি কোম্পানি নিয়োগের দায়িত্বে থাকলেও তারা বিভিন্ন অজুহাতে বেতন পরিশোধে গড়িমসি করছে। নিয়োগ বাণিজ্যে জড়িত রয়েছেন বিতর্কিত রুবেল আহমদ, সামছু আহমদ এবং জসীম উদ্দিন—এমন অভিযোগও উঠেছে ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে।
এই পরিস্থিতিতে বকেয়া বেতন ও চাকরি ফিরে পেতে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) হাসপাতাল প্রাঙ্গণে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন হরিজন সম্প্রদায়ের কর্মচারীরা। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে তারা কর্মসূচি স্থগিত করেন।
হরিজন সম্প্রদায়ের সহ-সভাপতি পান্নু লাল জানান, আগে সিলেট সিটি কর্পোরেশনে কর্মরত থাকা তাদের ৪০ জন সদস্যকে ওসমানী মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করা হয় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম জোরদারের লক্ষ্যে। এই নিয়োগে সহযোগিতা করেছিলেন তৎকালীন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া।
তবে সম্প্রতি সাউদিয়া সিকিউরিটি সার্ভিসের রুবেল ও সামছু আহমদ হঠাৎ করেই তাদের চাকরি বাতিল করে দেন এবং পুনঃনিয়োগের জন্য ঘুষ দাবি করেন বলে অভিযোগ করেছেন পান্নু লাল। তিনি জানান, বিষয়টি নিয়ে বর্তমান উপ-পরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তীর সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো আশ্বাস পাননি।
এছাড়া, গত ৩০ মার্চ নগরীর কাস্টঘরে হরিজন সম্প্রদায়ের লোকদের কাছ থেকে পুনঃনিয়োগের আশ্বাস দিয়ে জনপ্রতি ১ লাখ টাকা করে দাবি করেন রুবেল আহমদসহ কয়েকজন। তবে স্থানীয়দের তোপের মুখে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যান।
এ প্রসঙ্গে সিলেট বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয় থেকে ২৪ মার্চ একটি নোটিশে হাসপাতালের পরিচালককে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছিল। তবু এক মাস পেরিয়ে গেলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
ভুক্তভোগীদের দাবি, অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে চাকরি থেকে বঞ্চিত হওয়া ৪০ জন হরিজন কর্মচারীর চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।-বিজ্ঞপ্তি