cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশ্বব্যাপী শুল্ক আরোপের ঘোষণা নিয়ে মন্তব্য করতে শুরু করেছেন তাঁর অনেক ব্যবসায়ী সহচর এবং ধনকুবেররা। গত বুধবার ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর থেকে বিশ্ববাজারে ব্যাপক দরপতন দেখা গেছে।
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সমর্থক, বিনিয়োগকারী বিল অকম্যান, গত রোববার সতর্ক করে বলেন, শুল্ক আরোপের এই পদক্ষেপ অর্থনৈতিক পরমাণু যুদ্ধের মতো হতে পারে। তিনি ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন করেছিলেন। অকম্যান তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে উল্লেখ করেন, যদি নতুন শুল্ক কার্যকর হয়, তাহলে বাণিজ্যিক বিনিয়োগ ধীর হয়ে যাবে এবং ক্রেতারা খরচ কমিয়ে দেবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সুনামও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা পুনরুদ্ধার করতে কয়েক দশক লেগে যেতে পারে।
পারশিং স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী অকম্যান আরও বলেন, “যদি ট্রাম্প তাঁর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করেন, তাহলে আমরা একটি অর্থনৈতিক পরমাণু দুর্যোগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।” তিনি যুক্তি দেন, “এমন পরিস্থিতিতে কোনো সিইও বা কোম্পানি দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি দেওয়ার জন্য সাচ্ছন্দ্যবোধ করবে না।”
এদিকে, জেপিমরগ্যান চেজের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী জেমি ডিমোনও ট্রাম্পের শুল্ক নীতি সমালোচনা করেছেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, এই শুল্কের ফলে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি, বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দার দিকে ধাবিত হওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক অবস্থান দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ডিমোন তাঁর বার্ষিক চিঠিতে উল্লেখ করেন, “শুল্কের ফলে মুদ্রাস্ফীতি বাড়তে পারে এবং অনেকের ধারণা, এতে মন্দার ঝুঁকি বাড়বে।”
অন্যদিকে, বিখ্যাত বিনিয়োগকারী স্ট্যানলি ড্রুকেনমিলার ১০ শতাংশের বেশি শুল্ক আরোপের বিরুদ্ধে মতামত প্রকাশ করেছেন। ফিশার ইনভেস্টমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা কেন ফিশারও শুল্ক নীতিকে ‘বোকামি’ ও ‘ভুল’ বলে সমালোচনা করেছেন, এবং সতর্ক করেছেন যে এটি ব্যবসায়িক দুরবস্থার দিকে নিয়ে যাবে।
এমনকি ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কও এ বিষয়ে কথা বলেছেন। মাস্ক গত রোববার বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মধ্যে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য দেখতে চান এবং আশাবাদী যে এমন একটি মুক্ত-বাণিজ্য অঞ্চল তৈরি হবে।
এই শুল্ক আরোপ নিয়ে বিশ্বব্যাপী শঙ্কা বাড়ছে, এবং এটি অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে বলে অনেক বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা করছেন।