cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনের নেতা ভলোদিমির জেলেনস্কির বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, কিয়েভ মস্কোর সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি আছে। পাশাপাশি, যুক্তরাষ্ট্রের খনিজ সম্পদ চুক্তিতে সাক্ষর করতে সম্মতি দিয়েছেন জেলেনস্কি, এমনটাই দাবি করেছেন ট্রাম্প।
ভারতসহ কয়েকটি দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করছে ট্রাম্প
দ্বিতীয় মেয়াদের ক্ষমতায় মার্কিন কংগ্রেসের উদ্দেশে দেওয়া প্রথম ভাষণে এসব কথা জানান ট্রাম্প।
ইউক্রেন-রাশিয়ার তিন বছরের যুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে পাশে পেয়েছেন জেলেনস্কি। তবে রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জেতার পর থেকেই পরিস্থিতি বদলানোর ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল।
গত শুক্রবার, নাটকীয় ভাবে ওয়াশিংটন-কিয়েভ বন্ধুত্ব ধসে পড়ে। ওভাল অফিসের বৈঠকে নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডায় জড়ান জেলেনস্কি-ট্রাম্প। এক পর্যায়ে জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের হয়ে যেতে বলা হয়। চুক্তি সই না করেই যুক্তরাষ্ট্র ছাড়েন জেলেনস্কি।
এরপর ট্রাম্পের নির্দেশে ইউক্রেনে সব ধরনের মার্কিন সামরিক সহায়তা বন্ধ হয়।
এরপর জেলেনস্কি ট্রাম্পের মন জয় করার উদ্যোগ নেন। সামাজিক মাধ্যমে উল্লেখ করেন, ট্রাম্পের সঙ্গে সংঘাতমূলক আচরণ নিয়ে ‘অনুতপ্ত’ এবং ‘সব কিছু ঠিক করতে চান’ তিনি।
মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া বক্তব্যে জেলেনস্কির কাছ থেকে পাওয়া চিঠি পড়ে শোনান ট্রাম্প।
ট্রাম্প মার্কিন আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘চিঠিতে বলা হয়েছে, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি স্থাপনের উদ্যোগ হিসেবে আলোচনার টেবিলে বসতে রাজি ইউক্রেন। ইউক্রেনীয়দের চেয়ে বেশি আর কেউই শান্তি কামনা করে না।’
‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা বজায় রাখতে আমেরিকা যতটুকু সহায়তা করেছে, তাকে আমরা প্রকৃত অর্থে মূল্য দেই’।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘খনিজ ও নিরাপত্তা নিয়ে চুক্তির বিষয়ে, আপনার যখন সুবিধা হবে তখনই এতে সই করতে রাজি আছে ইউক্রেন।’
শুক্রবার ওভাল অফিসে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স জেলেনস্কির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা পেয়েও অকৃতজ্ঞের মতো আচরণ করার অভিযোগ তোলেন। ট্রাম্প এই যুদ্ধকালীন নেতাকে উত্যক্ত করতে বলেন, ‘আপনার হাতে খেলার মতো কোনো কার্ড নেই।’
সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা ছিল আজকের ভাষণে ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানের রোডম্যাপ জানাবেন ট্রাম্প। তবে সে পথে হাঁটেননি রিপাবলিকান নেতা।
তবে ট্রাম্প উল্লেখ করেন, তিনি ‘রাশিয়ার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন’।
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বন্ধে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে মস্কো। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ মন্তব্য করেন, ‘এটা এমন এক সমাধান, যা কিয়েভের শাসকদের শান্তি প্রক্রিয়ার দিকে ঠেলে দেবে।’