cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বড়লেখা প্রতিনিধি ::
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নোমান হোসেন হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একই ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি হেলাল আহমদ (৪৭)-কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে সুজানগর ইউনিয়নের বাড্ডা বাজার এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আদালতের মাধ্যমে হেলালকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তিনি সুজানগর ইউনিয়নের দশঘরি গ্রামের মৃত ময়না মিয়ার ছেলে।
সুজানগর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক সাবুল আহমদ জানান, যুবদল নেতা নোমান হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ হেলাল আহমদকে গ্রেপ্তার করেছে।
বড়লেখা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেবল চন্দ্র সরকার বুধবার দুপুরে বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত আসামি মারজান আহমদ ও রায়হান আহমদ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন, যেখানে তারা হত্যাকাণ্ডে হেলাল আহমদের সম্পৃক্ততার কথা জানিয়েছেন। তদন্তেও তার বিরুদ্ধে প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটনে তাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
জানা গেছে, যুবদল নেতা নোমান হোসেন আগর ব্যবসার ২০ হাজার টাকা পেতেন রায়হান আহমদ রেহানের কাছে। সেই টাকা চাওয়া নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। ১৮ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বাড্ডা বাজারে মারজান আহমদ ও রায়হান আহমদ নোমানকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত নোমান সুজানগর ইউনিয়নের রাঙ্গিনগর গ্রামের লেচু মিয়ার ছেলে।
এই ঘটনায় নিহতের বাবা লেচু মিয়া ২০ জানুয়ারি বড়লেখা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দশঘরি গ্রামের মারজান আহমদ, কালাইউরা গ্রামের রায়হান আহমদ রেহান, দশঘরি গ্রামের আবেদ আহমদ, নাঈম আহমদ ও জাকির আহমদের নাম উল্লেখসহ ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২২ জানুয়ারি মারজান আহমদ ও রায়হান আহমদ রেহানকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। তাদের দেওয়া জবানবন্দির ভিত্তিতেই যুবদল নেতা হেলাল আহমদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।