cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
প্রথম টেস্টে তবু লড়াই হয়েছিল। দ্বিতীয় টেস্টে শ্রীলঙ্কার সামনে দাঁড়াতেই পারেনি নিউজিল্যান্ড। ইনিংস হার সঙ্গী হয়েছে তাদের। লঙ্কানদের মাঠে খেলতে গিয়ে কিউইরা পেয়েছে ধবলধোলাইয়ের লজ্জা।
সেই লজ্জা মাথায় নিয়েই নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলের নেতৃত্ব ছাড়লেন টিম সাউদি। সামনে ভারত সিরিজ। সেই সিরিজে টেস্টে কিউইদের নেতৃত্ব দেবেন টম ল্যাথাম।
২০২২ সালে কেন উইলিয়ামসনের কাছ থেকে অধিনায়কত্ব বুঝে পান সাউদি। নিউজিল্যান্ডকে ১৪ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। জয়-পরাজয় সমান ৬টি করে, দুটি ম্যাচ হয়েছে ড্র।
সাউদি জানিয়েছেন, অধিনায়কত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্তটি তিনি নিজ থেকেই নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটা আমার সিদ্ধান্ত। দলকে এগিয়ে নেওয়ার সময় এখন টমের (ল্যাথাম)। ব্ল্যাকক্যাপসদের এই ফরম্যাটে নেতৃত্ব দেওয়া ছিল আমার জন্য স্পেশাল। এটা অনেক বড় সম্মান এবং মর্যাদার। ক্যারিয়ারজুড়েই আমি দলের কথা সবার আগে ভেবেছি। আমি বিশ্বাস করি, এই সিদ্ধান্তটাও দলের ভালোর জন্যই।’
ল্যাথামের জন্য অধিনায়কত্ব নতুন কিছু নয়। এর আগে নিউজিল্যান্ডের দলকে ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ৯টি টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।
এদিকে ফের পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের নেতৃত্ব ছাড়লেন বাবর আজম। এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে দুইবার ক্যাপ্টেন্সি থেকে সরে দাঁড়ালেন এই ব্যাটিং সেনসেশন।
মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লম্বা পোস্টে বাবর জানিয়ে দেন, তিনি সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। কারণ হিসেবে ব্যক্তিগত পারফর্ম্যান্সে মন দেওয়া, নিজের খেলা উপভোগ করা ও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর কথা উল্লেখ করেন তিনি।
ভারতের মাটিতে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ভরাডুবির পরে বাবরকে তিন ফরম্যাটের নেতৃত্ব থেকেই সরিয়ে দিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। যদিও বাবর সেক্ষেত্রে নিজেই পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেছিলেন। এরপর টেস্টে শান মাসুদ ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে ক্যাপ্টেন করে পিসিবি।
মাসুদ সেই থেকে টেস্ট ক্যাপ্টেন্সি চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে একটি সিরিজের পরেই শাহিন আফ্রিদির উপর থেকে আস্থা উঠে যায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের। তারা ফের টি-টোয়েন্টির নেতৃত্বে ফেরায় বাবরকে। যদিও ফের দায়িত্ব নিয়েও দলকে ব্যর্থতার ধারা থেকে টেনে তুলতে পারেননি বাবর। বরং পরপর দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হতাশাজনক পারফর্ম্যান্স মেলে ধরে পাকিস্তান।
ধারাবাহিক ব্যর্থতার মাঝে পাকিস্তানের নেতৃত্ব বদলের দাবি উঠছিল আগে থেকেই। তার উপর বেশ কিছুদিন ব্যাট হাতে পরিচিত ছন্দে নিজেকে মেলে ধরছে পারছেন না বাবর। নিজের উপর থেকে চাপ কমাতেই ক্যাপ্টেন্সি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে বাবর জানান যে, তিনি তার সিদ্ধান্তের কথা পিসিবিকে গত মাসেই জানিয়ে দিয়েছেন।
প্রথম দফার অধিনায়কত্ব ক্যারিয়ারে বাবর পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে উল্লেখযোগ্য সাফল্য এনে দেন। বাবরের নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মাল্টি ফর্ম্যাট সিরিজ জেতে পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওয়ানডে সিরিজও জেতে তারা। বাবরের নেতৃত্বেই পরপর ২টি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একটিতে সেমিফাইনাল ও একটিতে ফাইনাল খেলে পাকিস্তান।
তবে দ্বিতীয় দফায় বাবরের ক্যাপ্টেন্সি ক্যারিয়ার মোটেও মনে রাখার মতো নয়। বাবর দ্বিতীয়বার অধিনায়ক হওয়ার পরে পাকিস্তান ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র ৬টিতে জয় পায়। এমনকি আয়ারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দলের কাছেও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হারে পাকিস্তান।