cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
হবিগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সুনামগঞ্জ থেকে হবিগঞ্জ প্রতিটি জেলায় তিনি আওয়ামীলীগের একজন সুবিধাভোগী কর্মকর্তা বলে পরিচিতি রয়েছে। এছাড়া বর্তমান অস্থীতিশীল পরিবেশেও মাঠ কর্মীদের বিশেষ করে পরিবার কল্যাণ সহকারী এবং পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শকদের বিভিন্ন দাবি দাওয়ার আন্দোলনের বিষয়ে সহমত পোষণ করে বলেন, যুক্তির দাবি যে কেউ করতে পারে। এসময় তিনি সাংবাদিকদেরও বলেন, আপনি কোন আমলের সাংবাদিক? আওয়ামীলীগের আমলের নাকি নব্য আমলের সাংবাদিক।
জানা যায়, বিল ভাউচারসহ বিভিন্ন কাজে কমিশন ছাড়া কাজ করেন না তিনি। বিভিন্ন অনিয়মের কারণে সম্প্রতি সুনামগঞ্জ জেলা থেকে তাকে হবিগঞ্জ জেলায় বদলী করা হয়। এর আগে তিনি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরে কর্মরত ছিলেন। তিনি সুনামগঞ্জে থাকাকালীন সময়ে একাধিক অনিয়ম করার কারণে স্থানীয় কর্মকর্তারা ফুসে উঠেন। যার কারণে তাকে সেখান থেকে কর্তৃপক্ষ বদলী করতে বাধ্য হয়। গেল জুন মাসে তিনি কর্মীদের মাঠ ভাতা ব্যাক্তিগত একাউন্টে জমা না দিয়ে ক্যাশ উত্তোলনের ব্যবস্থা করেন। আর এতে করে প্রতিটি বিলে তসরুফ হয়েছে জানা গেছে।
এদিকে চলতি মাসে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক সমন্বয়কারী।
অভিযোগের উল্লেখ করা হয়, উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বিভিন্ন সময় সুনামগঞ্জে থাকাকালীন সময় ট্রেনিংসহ বিভিন্ন বিল ভাউচারের মাধ্যমে টাকা তসরুফ করেছেন। গত জুন মাসে বিভিন্ন উপজেলার কর্মকর্তা ও কর্মীদের ভ্রমণভাতা সরকারী নির্দেশ অমান্য করে একাউন্টে জমা না দিয়ে তিনি হাতে হাতে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। বর্তমানে তিনি হবিগঞ্জ জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের আবাসিক ভবনে অবস্থান করেন, কিন্ত কোন ধরণের ভাড়া রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেন না। এছাড়া বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় তিনি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামীলীগের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন।
এবিষয়ে উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, যদি কেউ আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়ে থাকে তাহলে সেটা কর্তৃপক্ষ যাছাই বাছাই করবে। এছাড়া যৌক্তিক আন্দোলন যে কোন সময় যে কেউ করার অধিকার রাখে।