cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
তিন দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে মৌলভীবাজারের চার আন্তর্জাতিক নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে রাজনগর ও কুলাউড়া উপজেলার চার স্থানে মনু নদের তীররক্ষা বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকছে।
এছাড়া বৃষ্টির পানিতে সদর উপজেলার কুশিয়ারা তীরের বিভিন্ন গ্রামসহ কাউয়াদীঘি ও হাকালুকি হাওরপাড়ের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এতে জেলার অন্তত ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করছেন।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বুধবার দুপুর ১২টার তথ্য অনুযায়ী মনু নদের রেলওয়ে ব্রিজে ১০৫ সেন্টিমিটার, চাঁদনীঘাটে ৭০ সেন্টিমিটার, ধলাই নদীর রেলওয়ে ব্রিজে ৮ সেন্টিমিটার, জুড়ী নদীর ভবানীপুরে ১৭৪ সেন্টিমিটার ও কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে জেলার কুলাউড়া উপজেলার টিলাগাঁও ইউনিয়নের হাজীপুর এলাকায় ২০ আগস্ট দিবাগত রাতে মনু নদের তীররক্ষা বাঁধের প্রায় ৪০০ ফুট ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। এতে হাজীপুর, গুদামঘাট, মিয়ারপাড়াসহ পাঁচ থেকে ছয়টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন বলে জানান স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার জুনাব আলী।
অন্যদিকে মনু নদের তীররক্ষা বাঁধ ভেঙে রাজনগর উপজেলার টেংরা ইউনিয়নের একামধু, মিয়ারপাড়া ও উজিরপুর এলাকায় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকছে। এতে একামধু, উজিরপুর, কোনাপাড়া, কান্দিরকুল, আকুয়া, সৈয়দনগরসহ বিভিন্ন গ্রামের দেড় হাজারের বেশি পরিবার বানের পানিতে ভাসছেন বলে জানান স্থানীয় আব্দুল আজিজ নামক জনৈক ব্যক্তি। রাজনগরের কামারচাক ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান জানান ধলাই নদীর পানি তীর মাড়িয়ে ও মনু নদের তীর ভেঙে লোকালয়ে ঢুকে কামারচাক ইউপির ৮০ ভাগ পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জাবেদ ইকবাল মনু নদের চার স্থানে তীররক্ষা বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢোকার সত্যতা নিশ্চিত করে সমকালকে বলেন উজানে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বৃষ্টি হবে বলে আবহাওয়া বার্তায় জানা গেছে। এতে জেলার নদ-নদীগুলোতে আরও পানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, মনু ও ধলাই নদীর বিভিন্ন স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন বালু-ভর্তি বস্তা ফেলে পানি আটকানোর চেষ্টা করছে।