cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বাড়ির আলমারিতে থরে থরে সাজানো টাকার বান্ডিল। টাকার পাহাড় যেন। মোট ২৮৪ কোটি নগদ টাকা। দুবাইয়ে দুটি বিলাসবহুল বাড়ি। এছাড়াও মুম্বাই, কানপুর দিল্লিসহ ভারতে নানা জায়গায় সম্পত্তি রয়েছে তার। ১২০ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালানোর পর কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) গ্রেপ্তার করা হয় ভারতের কানপুরের সেই ব্যবসায়ী পীযূষ জৈনকে। ওই দিনই তাকে আদালতে তোলা হয়।
কানপুরের আয়কর বিভাগ যে ছবি দিয়েছে, তাতে দেখা গেছে, কর্মকর্তারা মেঝেতের নোটের স্তূপের মধ্যে বসে মেশিনের সাহায্যে টাকা গুনছেন।
আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, পীযুষের বাড়ির আলমারিতে থরে থরে সাজানো রয়েছে টাকার বান্ডিল। টাকার পাহাড় যেন। নোটগুলো রাখা হয়েছে ছোটছোট বাক্সে। হলুদ টেপ দিয়ে ওই বাক্সের মুখ বন্ধ করা।
কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগেই পীযুষের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অভিযান চালায় আয়কর বিভাগ। এই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ভুয়া ইনভয়েস দিয়ে জিনিস পাঠানো, এবং ই-ওয়ে বিল ছাড়া জিনিস পাঠানোর অভিযোগ উঠেছিল। এছাড়াও ভুয়া সংস্থার নামেও ইনভয়েস তৈরি করার অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে।
দেশটির কেন্দ্রীয় আয়কর দপ্তর জানায়, কোনও একজন ব্যক্তির কাছ থেকে ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি নগদ উদ্ধার করল আয়কর দপ্তর। এর মধ্যে পীযূষকে নিয়ে রাজনৈতিক নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের অভিযোগ, পীযূষ সমাজবাদী পার্টির ঘনিষ্ঠ। সমাজবাদী পার্টির পক্ষ থেকে অবশ্য পাল্টা অভিযোগ করে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী যোগীর সময় সব ধরনের দুর্নীতি বেড়ে গেছে।
এদিকে, কংগ্রেসও নাম না করে মোদিকে দুষেছে। টুইটে লিখেছে, ‘উনি বলেছিলেন ৫০ দিন দাও। ৫ বছর কেটে গেছে। নোটবন্দি আসলে ছিল বিপর্জয়।’
আয়কর দপ্তর সূত্রে খবর, নগদ ২৮৪ কোটি টাকা ছাড়াও পাওয়া গেছে দেশে-বিদেশে বহু সম্পত্তির। যার মধ্যে কানপুর এবং কনৌজ মিলিয়ে পীযূষের সাতটি সম্পত্তি রয়েছে। মুম্ব্ইয়ে দুটি বাড়ি, দিল্লিতে একটি এবং দুবাইয়ে দুটি সম্পত্তি রয়েছে। শুধু তাই নয়, তার কাছ থেকে মিলেছে ৫০ কিলো সোনা এবং ৬০০ কিলো চন্দন কাঠ।