cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের (সিসিক) ৮৩৯ কোটি ২০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরের জন্য আয় ও ব্যয় সমপরিমাণ ধরে এই বাজেট ঘোষণা করেছেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর বালুচরস্থ একটি কনভেনশন হলে এই বাজেট ঘোষণা করা হয়।
বাজেটে উল্লেখযোগ্য আয়ের খাত দেখানো হয়েছে- হোল্ডিং ট্যাক্স ৪৪ কোটি ৯২ লাখ ৬৬ হাজার টাকা, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের উপর কর ৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা, ই’মা’রত নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণের উপর কর ২ দুই কোটি টাকা, পেশা ব্যবসার উপর কর ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা, বিজ্ঞাপনের উপর কর ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা, বিভিন্ন মা’র্কে’টের দোকান গ্রহীতার নাম পরিবর্তনের ফি ও নবায়ন ফিস বাবদ ৯০ লাখ টাকা, ঠিকাদারী তালিকাভুক্তি ও নবায়ন ফিস বাবদ ৩০ লাখ টাকা, বাস টার্মিনাল ইজারা বাবদ আয় ৫৫ লাখ টাকা, ট্রাক টার্মিনাল ইজারা বাবদ আয় ১৭ লাখ টাকা, খেয়াঘাট ইজারা বাবদ ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সিটি কর্পোরেশনের সম্পত্তি ও দোকান ভাড়া বাবদ ১ কোটি টাকা, রোড রোলার ভাড়া বাবদ আয় ৬০ লাখ টাকা, রাস্তা কা’টার ক্ষতিপূরণ বাবদ আয় ৫০ লাখ টাকা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে আয় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা, পানির সংযোগ লাইনের মাসিক চার্জ বাবদ ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, পানির লাইনের সংযোগগ ও পুনঃসংযোগেগ ফিস বাবদ ৮০ লাখ টাকা, নলকূপ স্থাপনের অনুমোদন ও নবায়ন ফি বাবদ ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
বাজেট বক্তৃতায় মেয়র আরিফ বলেন, ‘সম্মানীত নগরবাসী নিয়মিত হোল্ডিং ট্যাক্সসহ অন্যান্য বকেয়া পাওনা পরিশোধ করলে বাজেট বছরে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব খাতে সর্বমোট ৮২ কোটি ২৩ লাখ ৬১ হাজার টাকা আয় হবে বলে আশা করছি।’
বাজেটে ব্যয়ের খাত দেখানো হয়েছে- সরকারি উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) খাতে ১০ কোটি টাকা, কোভিড-১৯ মোকাবেলা, ডেঙ্গু মোকাবেলা, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও প্রচার উপ-খাতসহ সরকারি বিশেষ মঞ্জুরী খাতে ৩১ কোটি ৬০ লাখ টাকা, অন্যান্য প্রকল্প মঞ্জুরী বাবদ ১ কোটি টাকা,সিটি কর্পোরেশনের অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প ১০ কোটি টাকা, সিলেট মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ১৩০ কোটি টাকা, ২০১৮ সালের ব’ন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তা ড্রেন ও কালভা’র্ট নির্মাণ প্রকল্প খাতে ২৮ কোটি ৭২ লাখ টাকা, মহানগরীর নাগরিক সেবাবৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের জন্য আধুনিক যান-যন্ত্রপাতি সরবরাহ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ২৬ কোটি ৩৬ লক্ষ টাকা, নগর ভবনের ঊর্ধ্বমূখী সম্প্রসারণ প্রকল্প খাতে ২০ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমা এলাকায় শেখ হাসিনা শি’শু পার্কে অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ২ কোটি টাকা, মহানগরীর যানজট নিরসন ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, বিভিন্ন ছড়া খনন ও প্রতিবন্ধকতা অ’পসারণ প্রকল্প খাতে ১০ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এসফল্ট প্লান্ট স্থাপন ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে জমি অধিগ্রহণ খাতে ৩০ কোটি টাকা, সিটি কর্পোশনের নিজস্ব ফিলিং স্টেশন স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশনের প্লাস্টিক রিসাইক্লিং প্লান্ট স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, কুমা’রপাড়ায় সিটি কর্পোরেশনের নগর মাতৃসদন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা।
এছাড়া লালমাটিয়া ডাম্পিং গ্রাউন্ড উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ২০ কোটি টাকা, তোপখানা পানি শোধনাগারের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও বোতলজাত করে বিক্রয় প্রকল্প খাতে ৩০ কোটি টাকা, দক্ষিণ সুরমা বাস টার্মিনাল আধুনিকায়ন প্রকল্প ৩ কোটি টাকা, উৎপাদন নলকূপ স্থাপন খাতে ৫ কোটি টাকা, সুরমা নদীর উত্তর তীর ঘেষে সার্কিট হাউসের সম্মুখ হতে হযরত গাজী বুরহান উদ্দিন সড়ক পর্যন্ত রিটেইনিং ওয়াল এবং ওয়াকওয়েসহ রাস্তা নির্মাণ প্রকল্প খাতে ২০ কোটি টাকা, মহানগরীতে যানজট নিরসনে ৪টি পার্কিং ব্যবস্থা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৪টি গরুর হাট নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৪টি জবাইখানা নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৪টি খেলার মাঠ নির্মাণ খাতে ৪ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন খাতে ২০ কোটি টাকা, সিটি কর্পোরেশন এলাকার ম’সজিদ, মন্দির, গির্জা, মাজার, কবরস্থান, শশ্মান ঘাট, ঈদগাহ উন্নয়নে ১০ কোটি টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে।
ব্যয়ের খাত হিসেবে ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরগণের স্থায়ী অফিস স্থাপন প্রকল্প ২ কোটি টাকা, ভা’রতীয় অনুদানে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উন্নত পরিবেশ ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশন এলাকার অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প খাতে ৫ কোটি টাকা, এমজিএসপি প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ ও পূর্ত কাজের পাওনাদী পরিশোধের জন্য বরাদ্দ বাবদ ৫ কোটি টাকা, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে আরবান রেজিলেন্স প্রকল্পের আওতায় ইওসি (EOC) নির্মাণ প্রকল্প ৫ লক্ষ টাকা, মহানগরীর সুয়ারেজ মাস্টার প্লানের ফিজিবিলিটি স্টাডিকরণ প্রকল্প ৫ কোটি টাকা, ৫০ এমএলডি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের জন্য ১৩.১৩ একর জমি অধিগ্রহণ ৫ কোটি টাকা, আরবান প্রাই’মা’রি হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভা’রি প্রকল্প খাতে ৫০ লক্ষ টাকা, নগরীর বস্তি সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ২ কোটি টাকা এবং সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব উন্নয়ন প্রকল্প খাতে মা’র্কেট নির্মাণ বাবদ প্রাপ্ত সালামী ও সিটি কপোরেশন আবাসিক প্রকল্পের নির্মাণ ব্যায় গ্রহণ বাবদ মোট ৪৭ কোটি টাকা ব্যয় ধ’রা হয়েছে।
বাজেটে রাজস্ব খাতে সর্বমোট ৮০ কোটি ৫৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয় বরাদ্দ ধ’রা হয়েছে। তন্মধ্যে সাধারণ সংস্থাপন খাতে ৩২ কোটি ২৪ লাখ টাকা, শিক্ষা ব্যয় খাতে ৬ কোটি ৮ লাখ টাকা, সামাজিক ও ধ’র্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান খাতে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, স্বাস্থ্য ও প্রয়ঃপ্রণালী খাতে ব্যয় বাবদ ১৩ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ খাতে ব্যয় ৫০ লক্ষ টাকা, বৃক্ষরোপণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় খাতে ২০ লক্ষ টাকা, মোকদ্দমা ফি ও পরিচালনা ব্যয় বাবদ ২৫ লক্ষ টাকা, জাতীয় দিবস উদযাপন ব্যয় খাতে ৭০ লক্ষ টাকা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী’ উদযাপন ব্যয় খাতে ১ কোটি টাকা, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি ব্যয় খাতে ১৫ লক্ষ টাকা, মেয়র কাপ ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনে ব্যয় বরাদ্দ ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, মেয়র কাপ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট আয়োজনে ব্যয় বরাদ্দ ৩০ লক্ষ টাকা।
এছাড়া রিলিফ বা জরুরী ত্রাণ ব্যয় বরাদ্দ ১ কোটি টাকা, আকস্মিক দু’র্যোগ/বিপর্যয় খাতে ব্যয় বরাদ্দ ২ কোটি টাকা। রাস্তা আলোকিতকরণ ব্যয় বরাদ্দ ৩ কোটি টাকা, কার্যালয় বা ভবন ভাড়া বাবদ বরাদ্দ ১ কোটি টাকা, নিরাপত্তা/সিকিউরিটি পু’লিশিং ব্যয় খাতে ৫০ লাখ টাকা, ডিজটাল মেলা আয়োজনে ব্যয় বরাদ্দ ৩০ লাখ টাকা। অনান্য ব্যয় খাতে ১৫ লাখ টাকা ব্যয় বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এছাড়া পানি সরবরাহ শাখার সংস্থাপন ব্যয়সহ পানির লাইনের সংযোগগ ব্যয়, পাম্প হাউজ, মেশিন, পাইপ লাইন মেরামতে ১২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ব্যয় বরাদ্দ রাখা হয়েছে।