cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত হয়ে মাকে ভর্তি করা হয় হাসপাতা’লে। তার অবস্থা ছিলো আশংকাজনক। এরমধ্যেই করো’নার উপসর্গ নিয়ে বাসায় চিকিৎসাধীন বাবা ঢলে পড়েছেন মৃ’ত্যুর কোলে। কিন্তু খবর শুনলে মায়ের বিপদ হতে পারে- এ ভাবনায় বিষয়টি গো’পন রাখেন সন্তানরা।
জানাজা শেষে বাবাকে কবরখানায় দাফন করে ফেরার পথেই সন্তানদের কাছে আসে চিকিৎসাধীন মায়ের মৃ’ত্যুর খবর। একই দিন জোহর এবং মাগরিব বাদে বাবা-মা দু’ জনের লা’শ দাফন করতে হয় সন্তানদের।হৃদয় বিদারকে এ ঘটনা খুলনা মহানগরীর মিয়াপাড়া প্রধান সড়কের। এ ঘটনায় শোকে মুহ্যমান গোটা পরিবার। তাদের শান্তনা দেওয়ার ভাষা নেই স্বজনদের। মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মা-বাবাকে হা’রানোর বেদনা মানতে পারছেন না সন্তানরা।
জানা গেছে, করো’নার উপসর্গ নিয়ে খুলনা মহানগরীর মিয়াপাড়া প্রধান সড়কের নিজ বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছিলেন সৈয়দ আজাদ আলী (৭৮)। স্ত্রী’ শামীম আরা বেগম (৬৫) করো’না আ’ক্রান্ত হয়ে খুলনা জেনারেল হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাদের মধ্যে বুধবার (০৭ জুলাই) দিবাগত রাত ৩টার দিকে সৈয়দ আজাদ আলী করো’নার উপসর্গ নিয়ে নিজ বাসায় মা’রা যান। অ’পরদিকে, তার স্ত্রী’ শামীম আরা বেগম হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে মা’রা যান।
বাবার মৃ’ত্যুর খবরটি হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন মায়ের কাছে গো’পন রাখেন সন্তানরা। চলে জানাজা ও দাফনের প্রস্তুতি। বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই ) বাদ জোহর মিয়াপাড়া কেন্দ্রীয় জামে ম’সজিদে শেখ আজাদ আলীর জানাজা শেষে টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়। দাফন শেষে হাসপাতাল থেকে খবর আসে মায়ের মৃ’ত্যুর। বাদ মাগরিব একই ম’সজিদে শামীম আরা বেগমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। রাতে তাকেও টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পরিবার থেকে জানা গেছে, সৈয়দ আজাদ আলী ও শামীম আরা বেগমের এক ছে’লে ও এক মে’য়ে। বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতেন ছে’লে জুলফিকার আলী। মে’য়ের বিয়ে হয়েছে। বাবা-মা মা’রা যাওয়ার পর জুলফিকার আলী দুই শি’শু সন্তানকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এরই মধ্যে সব ধরনের উপসর্গ দেখা দিয়েছে এক শি’শুর শরীরে। প্রয়াত বাবা-মায়ের রুহের মাগফেরাত এবং পরিবারের শি’শুদের রোগমুক্তি কা’মনায় সবার কাছে দোয়া চেয়েছে পরিবারটি।
নি’হত সৈয়দ আজাদ আলী ও শামীম আরা দম্পতির ছে’লে জুলফিকার আলী জানান, বাবা-মা দুইজনের শরীরেই করো’নার উপসর্গ ছিল। পরে শারীরিক অবস্থা অবনতি হওয়ায় মাকে ৬ জুলাই খুলনা জেনারেল হাসপাতা’লে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলছিল তার। তবে বাবা হাসপাতা’লে যেতে রাজি হননি। এর মধ্যে মায়ের করো’না শনাক্ত হয়।
সৈয়দ আজাদ আলীর শ্যালক খানজাহান আলী বলেন, ‘জুলফিকারের বাবার মৃ’ত্যুর খবরটি হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন আমা’র বোনের কাছে গো’পন রাখা হয়। বুধবার বাদ জোহর মিয়াপাড়া কেন্দ্রীয় জামে ম’সজিদে আজাদ আলীর জানাজা শেষে নগরীর টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়। দাফন শেষে বাড়ি ফেরার পর হাসপাতাল থেকে ফোন আসে আমা’র বোনও ই’ন্তেকাল করেছে। বাদ মাগরিব একই ম’সজিদে তার জানাজা শেষে রাতে তাকেও টুটপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমা’র বোন-ভগ্নিপতির দুই ছে’লে-মে’য়ে। এদের মধ্যে আমা’র ভাগ্নে জুলফিকারের ছোট দুই শি’শু সন্তান রয়েছে। তাদের একজনের শরীরেও করো’নার উপসর্গ দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে পুরো পরিবারটি আতঙ্কের মধ্যে সময় কা’টাচ্ছে।’