cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মাদারীপুরের রাজৈর উপজে’লার শাখারপাড় গ্রামের ইমন মোল্লার ইতালি যাওয়া হলো না। গত শুক্রবার (২৫ জুন) রাতে লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে মৃ’ত্যু হয় তার। নি’হত ইমন (১৮) উপজে’লার শাখারপাড় গ্রামের সোবহান মোল্লার ছে’লে। ৩ ভাইয়ের মধ্যে ইমন ছিল মেঝো।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ইমন ইতালি যাওয়ার জন্য পরিবারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে আসছিল। পরে জমিজমা বিক্রি করে সাত লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে তাকে ইতালি পাঠানোর জন্য দালাল রুবেল খানের সঙ্গে চুক্তি হয় এবং তিন মাস আগে তার কাছে টাকা জমা দেওয়া হয়। টাকা জমা দেওয়ার পর ইমনকে বাংলাদেশ থেকে প্রথমে লিবিয়ায় নিয়ে রাখেন দালাল রুবেল। পরে লিবিয়া থেকে ইতালি নিয়ে যাওয়ার জন্য গত শুক্রবার রাতে রওনা দেন। পরে ভূমধ্যসাগরের মাঝে ইমন মা’রা গেছে বলে জানতে পারে পরিবারের লোকজন।
ইমন মা’রা গেছে খবরটি শোনার পর থেকেই ইমনের মা অ’জ্ঞান হয়ে পড়েন। তাকে টেকেরহাট একটি প্রাইভেট হাসপাতা’লে ভর্তি করা হয়। বুধবার তার অবস্থা আশ’ঙ্কাজনক হলে তাকে ফরিদপুর শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতা’লে পাঠানো হয়। তবে ইমন যে কিভাবে মা’রা গেছে সঠিক কারণটি পরিবারের কেউ জানে না। তার মৃ’ত্যুতে পরিবারসহ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নি’হত ইমনের ভাই সোহাগ মোল্লা জানান, ইমন নিজেই রুবেল দালালের সঙ্গে চুক্তি করে বিদেশের পথে পাড়ি জমিয়েছিল। তবে আম’রা দালালের সঙ্গে কথা বলেছি ও আমাদের ফোনে দালালের সঙ্গে কথা বলিয়েছিল। তারপর মঙ্গলবার রাতে আম’রা এ খবর পাই।
নি’হত ইমনের ভাবি জোসনা বেগম জানান, জমিজমা সব কিছু বিক্রি করে ইমনকে বিদেশে পাঠানো হয়েছিল। সরকারের কাছে আমাদের একটিই দাবি- ইমনের লা’শটা যেন আম’রা একটু দেখতে পাই।
রাজৈর থা’নার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ সাদী জানান, আমি ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে তাদের বাড়ি গিয়েছি এবং তার মা যে প্রাইভেট হাসপাতা’লে ভর্তি আছে সেখানেও গিয়েছি। তারা কেউ আমা’র সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলেনি। যেহেতু তারা অ’সুস্থ আছে। তবে তারা সুস্থ হোক, সুস্থ হলে অবশ্যই আমি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।