cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে রায়হান আহমদ হত্যার ঘটনায় আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
তারা হলেন, সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার তৎকালীন পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) সৌমেন মৈত্র এবং রায়হান হত্যা মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এস আই) আব্দুল বাতেন।
সৌমেন মৈত্র বর্তমানে রংপুরে কর্মরত থাকায় তাকে রংপুর জেলা পুলিশে সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া কোতোয়ালি থানার এস আই আব্দুল বাতেন আপাতত সিলেট মহানগর পুলিশ লাইনে সংযুক্ত রয়েছেন।
এ নিয়ে রায়হান হত্যার ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হলো। এছাড়া গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ফাঁড়ির ইনচার্জসহ চার পুলিশ সদস্যকে।
বুধবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে এই দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বহিষ্কারের তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) বি এম আশরাফ উল্যাহ তাহের।
তিনি বলেন, আকবরকে পালাতে কারা সহযোগিতা করেছেন তাদের খুঁজে বের করতে পুলিশ সদরদফতর থেকে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে গত ১৮ নভেম্বর এই দুইজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এর আগে গত ২১ অক্টোবর একই অপরাধে বন্দরবাজার ফাঁড়ির টুআইসি উপ-পরিদর্শক (এস আই) হাসান উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ১১ অক্টোবর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে রায়হানের মৃত্যু হয়। রায়হান সিলেট নগরের আখালিয়ার নেহারিপাড়ার বিডিআরের হাবিলদার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি নগরীর রিকাবিবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে চাকরি করতেন।