cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
হযরত মাওলানা ফদির উদ্দিন আল মোবারক সাহেব ফেনী বলেছেন: ‘‘জান্নাত ও জাহান্নাম বর্তমানে সৃষ্ট অবস্থায় রয়েছে জান্নাত ও জাহান্নাম কখনোই বিলুপ্ত হবে না। মহান আল্লাহর অনন্ত-চিরস্থায়ী শাস্তি ও পুরস্কার কখনোই বিলুপ্ত হবে না।জান্নাত শব্দের আভিধানিক অর্থ ‘‘বাগান’’। আখিরাতে নেককার মুমিনগণের জন্য যে মহা-নিয়ামতপূর্ণ আবাসস্থল আল্লাহ তৈরি করে রেখেছেন তাকে ইসলামী পরিভাষায় ‘‘জান্নাত’’ বলা হয়। জান্নাতের বিভিন্ন স্তর, পর্যায় ও নাম রয়েছে। জাহান্নাম শব্দের মূল অর্থ ‘‘গভীরগর্ত কূপ’’। মহান আল্লাহ আখিরাতে অবিশ্বাসী ও পাপীদের শাস্তির জন্য যে অগ্নিময় আবাস তৈরি করেছেন তাকে কুরআন-হাদীসে ‘‘জাহান্নাম’’ বলা হয়েছে। আখিরাতে বিশ্বাসের মূল বিষয় জান্নাত ও জাহান্নামের বিশ্বাস। শেষ বিচারের পরে বান্দারা জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। জান্নাতীগণ অনন্তকাল জান্নাতে অবস্থান করবেন এবং আল্লাহর নিয়ামত ভোগ করবেন। জাহান্নামীগণের মধ্যে যারা মুমিন তারা এক পর্যায়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করে জান্নাতে প্রবেশ করবেন। জাহান্নামের অবশিষ্ট বাসিন্দারা অনন্তকাল জাহান্নামে অবস্থান ও শাস্তিভোগ করবেন। তিনি গত ২৮ জানুয়ারী ইসলামাবাদ জামে মসজিদের উদ্যোগে ৬ষ্ট বার্ষিক তাফসীরুল কোরআন মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
ইসলামাবাদ জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব ক্বারী মাওলানা বেলাল আহমদ এর সভাপতিত্বে ও মাওলানা মীম সুফিয়ান এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে তাফসীর পেশ করেন, হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস সাহেব কুয়াকাটা বলেন, ঈমান লাভের পর ইসলামি শরিয়তের আবশ্যিক ইবাদত ও দ্বীনের মূল ভিত্তি হলো নামাজ। আর বেহেশতে প্রবেশের চাবি হলো নামাজ। এ কারণেই ঈমান লাভের পর মুসলমানের প্রথম ও প্রধান কাজ হলো নামাজ। মানুষকে দুনিয়ার সব গাফলতি থেকে মুক্ত রাখতেই প্রিয়নবি নামাজকে বেহেশতের চাবি হিসেবে ঘোষণা করেছেন। পাশাপাশি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে রুটিন করে বিধান হিসেবে জারি করেছেন। যারা প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মতো আদায় করবে; ওই ব্যক্তির দ্বারা কোনোভাবেই অন্যায়ের ওপর অটল ও অবিচল থাকার সুযোগ নেই।
বিশেষ অতিথি হিসাবে তাফসীর পেশ করেন, শায়খুল হাসিদ হযরত মাওলানা নরুল ইসলাম খান সাহেব সুনামগঞ্জী, হযরত মাওলানা হাফিজ বসিমাইল হুসাইন বুখারী সাহেব ঢাকা, আরোও সাফসীর পেশ করেন, ইমাম ও খতিব হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক(রা:) জামে মসজিদ করেরপাড়া সিলেট-মুফতি মনজুরুল হক নোমানী, ইমাম ও খতিব হাওলদাপাড়া জামে মসজিদের হযতর মাওলানা মিনহাজুল ইসলাম আরেফি, সাগদিঘীপাড়া জামে মসজিদের ইমাম ও খবিত হযরত মাওলানা কাওছাররুজ্জামান দুলালী, শাহ জালালা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হফিজ মাওলানা বদরুল হক সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দরা। শেষে বিশেষ মোনাজাতে মাধ্যোমে তাফসীরুল মাহফিল সমাপ্ত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি