cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বলিউড সুপারস্টার সালমান খান তার জীবন নিয়ে আসন্ন হুমকি ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের পক্ষ থেকে হুমকির কারণে নিরাপত্তাকর্মীদের ঘেরাটোপে থাকলেও তিনি জানিয়েছেন, “জীবন ও মৃত্যু আল্লাহর হাতে।” ঈদে মুক্তি পেতে চলা তার সিনেমা সিকান্দার এর প্রচার অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সালমান।
তিনি বলেন, “আমার জীবন কতটুকু হবে, সেটা আল্লাহ জানেন। যতদিন আমাকে লেখা হবে, ততদিন বাঁচব।” গত দুই বছরে সালমানের নিরাপত্তা ব্যাপকভাবে জোরদার করা হয়েছে, বিশেষত তার বাবা সেলিম খানকে হত্যার হুমকির পর। মুম্বাইয়ের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে গুলি চালানোর ঘটনা এবং বিধায়ক বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পর, সালমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে।
বর্তমানে সালমান তার যাতায়াতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করেন, যেখানে পুলিশকর্মীও উপস্থিত থাকে। পাশাপাশি, তার শুটিংও নিরাপত্তা কর্মীদের এক ঘেরাটোপে পরিচালিত হয়। যদিও এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, “এত লোকজনের সঙ্গে চলাফেরা করতে কখনও কখনও অসুবিধা হয়।”
১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের ঘটনার পর থেকেই গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সালমানের বিরুদ্ধে শত্রুতা শুরু করেন। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের লোকেরা কৃষ্ণসার হরিণকে পবিত্র হিসেবে সম্মান করে, আর সালমানের শিকারের কারণে তাকে হুমকি দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে বিষ্ণোই সালমানকে হত্যার পরিকল্পনা করেন, তবে সে সময় অস্ত্রের সমস্যা হয়ে তা বাস্তবায়িত হয়নি।
২০২২ সালে সালমানের কাছে একটি হুমকি চিঠি আসে, যেখানে তার বাবা সেলিম খানকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। ২০২৩ সালের মার্চে আবারও বিষ্ণোই গ্যাংয়ের কাছ থেকে সালমানের জীবনের জন্য হুমকি আসে, এবং তদন্তে বেরিয়ে আসে যে বিষ্ণোই গ্যাং তাকে হত্যার পরিকল্পনা করছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলেও তার বান্দ্রার বাড়ির সামনে গুলি চালানো হয়, এবং এই ঘটনায় গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়।
লরেন্স বিষ্ণোই বর্তমানে গুজরাটের একটি কারাগারে বন্দি আছেন, তবে তার গ্যাং এখনও সক্রিয়, ব্যবসায়ীদের ফোন কল করে মুক্তিপণ দাবি করছে। এছাড়া, বিষ্ণোইয়ের সহযোগী রোহিত গোদারা দাবি করেছেন, সালমানের যে কোনো বন্ধু তাদের কাছে শত্রু হিসেবে গণ্য হয়। গ্যাংটি হত্যার পর সালমানের কাছে পাঁচ কোটি রুপি দাবি করেছিল, যা সালমানের জীবনের প্রতি তাদের তীব্র শত্রুতার প্রকাশ।