cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জ সংবাদদাতা ::
সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার নাম পরিবর্তনের ফলে সৌদিগামী শ্রমিকরা ভিসা সংক্রান্ত জটিলতার মুখে পড়েছেন। ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা ২০২১ সালের ২৬ জুলাই শান্তিগঞ্জ নামে পুনর্নামকরণ করা হয়। এতে প্রশাসনিক কিছু জটিলতা দেখা দিয়েছে, যা প্রবাসীদের জন্য বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, তাদের পাসপোর্টে পুরোনো নাম দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উল্লেখ থাকলেও পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে শান্তিগঞ্জ লেখা হচ্ছে। ফলে সৌদি দূতাবাস এসব নথিতে সামঞ্জস্য না থাকায় ই-ভিসা ইস্যু করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। এতে অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং কেউ কেউ মেডিকেল পরীক্ষার মেয়াদ হারিয়ে ফেলছেন।
নাহিদ হাসান নামের এক প্রবাসী বলেন, “পাসপোর্ট ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ভিন্ন নাম থাকায় ভিসা পাচ্ছি না। এখন থানার প্রত্যয়নপত্র জমা দিচ্ছি, তবে সমাধান হবে কি না জানি না।”
প্রবাসী মোশাররফ হোসেন জানান, “ভিসার জন্য জায়গাজমি বিক্রি করে ট্রাভেল এজেন্সিকে ৩-৪ লাখ টাকা দিয়েছি। এখন যদি ভিসা না পাই, তাহলে সংসার চালাবো কীভাবে?”
শ্রমিকদের সহায়তা প্রদানকারী একটি ট্রাভেল এজেন্সির স্বত্তাধীকারি শামীম বলেন, “পাসপোর্ট ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে উপজেলার নাম মেলেনি বলে সৌদির ই-ভিসা আটকে গেছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা প্রয়োজন, না হলে শান্তিগঞ্জের অনেক মানুষ বিদেশ যাওয়ার সুযোগ হারাবে।”
এ বিষয়ে শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুকান্ত সাহা বলেন, “সমস্যার সমাধানে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।”
এদিকে, সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার তাপস রঞ্জন ঘোষ জানিয়েছেন, “আমরা পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের বিষয়টি পর্যালোচনা করছি এবং দ্রুত সমাধানের চেষ্টা চলছে।”
ভুক্তভোগীরা সরকারের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে সৌদি শ্রমবাজারে এ উপজেলার শ্রমিকদের সুযোগ নষ্ট না হয়।