cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্টাফ রিপোর্টার ::
বিশ্বনাথ উপজেলার অলংকারী ইউনিয়নের মিরগাঁও গ্রামে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বৃটিশ আইনজীবী মো. আব্দুন নূরের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, হামলাকারীরা তার বাড়ি থেকে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সিলেট প্রেসক্লাবে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাজ্যের লুটন ক্রাউন কোর্টের জুরি বোর্ডের সদস্য এ আইনজীবী এসব অভিযোগ তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে আব্দুন নূর বলেন, দেশে তার বেশ কিছু সম্পত্তি রয়েছে, যা তার কিছু আত্মীয় স্বজন দেখাশোনা করেন। তবে স্থানীয় একটি চক্র তার সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চক্রান্ত করছে এবং একাধিকবার বিশাল অঙ্কের চাঁদা দাবি করেছে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বর মাসে তারা ফোন করে ১ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেওয়ায় তারা তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে গেছে।
গত ৩০ ডিসেম্বর থেকে ১৩ জানুয়ারির মধ্যে বিভিন্ন সময়ে হামলাকারীরা তার বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করে ঘরের তালা ভেঙে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। তারা ঘরের দরজা-জানালা, গ্রিলসহ অন্তত ১০ লক্ষ টাকার মালামাল লুট করে। লুট হওয়া মালামালের মধ্যে রয়েছে বুলেটপ্রুফ স্টিলের দরজা, বেসিন, পানির টেপ, বৈদ্যুতিক তার, সিসি ক্যামেরা, আইপিএস, ফ্যান, পানির মোটর, আসবাবপত্র এবং রান্নার উপকরণ।
এ ঘটনায় আব্দুন নূরের শাশুড়ি জোছনা বেগম বাদী হয়ে ১৯ জানুয়ারি বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেন (মামলা নং- ০৮)। মামলার অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন মিরগাঁও গ্রামের মৃত বশির মিয়ার পুত্র লিলু মিয়া, মৃত মনির মিয়ার পুত্র আখতার হোসেন, মৃত মছদ্দর আলীর পুত্র ফারুক, মৃত আব্দুল বারির পুত্র সাইস্তা, মৃত মখলিছ আলীর পুত্র আখজ্জুল আলীসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১৫ জন। পুলিশের এফআইআরভুক্ত মামলায় লিলু মিয়া ও আখতার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তারা বর্তমানে জেল হাজতে রয়েছেন। তবে বাকিদের গ্রেপ্তারে গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ করেন আব্দুন নূর।
আব্দুন নূর জানান, ২০১৭ সালে দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশে আসার পরও একই চক্র তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়েছিল। তারা দাবি করেছিল, তিনি গ্রামের মসজিদে তালা মেরে দিয়েছেন। অথচ ওই মসজিদটি তার নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত। মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলেও পরে তা আদালতে প্রমাণিত হয়।
আব্দুন নূর বলেন, চক্রটি তাকে দেশে থাকতে দিচ্ছে না এবং এখনো হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। তারা বলছে, চাঁদা না দিলে তার বাড়ি জ্বালিয়ে দেবে এবং দেশে গেলে তাকে হত্যা করা হবে। মামলার বাদীকেও তারা হুমকি দিয়ে আসছে।
এ অবস্থায় তিনি বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি ও জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।