cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কভিত্তিক স্থানীয় ও রাষ্ট্রীয় রাজনীতি ও নেতৃত্ব নিয়ে কাজ করা গণমাধ্যম সংস্থা ‘সিটি অ্যান্ড স্টেট নিউ ইয়র্ক’ প্রকাশিত ‘প্রভাবশালী ১০০ এশিয়ানের’ মধ্যে জায়গা পেয়েছেন ৩ বাংলাদেশি।
চলতি মাসের শুরুতে প্রকাশিত ‘দ্য ২০২৪ পাওয়ার অফ ডাইভার্সিটি: এশিয়ান ১০০’ শিরোনামে এ তালিকায় থাকা বাংলাদেশি-আমেরিকানরা হলেন- নিউ ইয়র্ক সিটি কাউন্সিলওম্যান শাহানা হানিফ (৩৩), শ্রমিকনেতা মাফ মিসবাহ উদ্দিন এবং সংগঠক তানভির চৌধুরী (২২)।
তালিকায় শাহানা হানিফ রয়েছেন ১৭ নাম্বারে। ডেমোক্রেটিক পার্টির তৃণমূলের সংগঠকদের অন্যতম নেতা তিনি, কাজ করেন অভিবাসী সমাজের অধিকার ও মর্যাদা নিয়ে।
শাহানার জন্ম ও বেড়ে উঠা নিউ ইয়র্কে হলেও বাংলায় কথা বলে বাংলাদেশি অভিবাসী সমাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ব্রুকলিনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড এলাকায় চট্টগ্রাম সমিতির নেতা মোহাম্মদ হানিফ তার বাবা। তাদের আদিনিবাস চট্টগ্রামে।
তালিকায় ৩৪ নাম্বারে রয়েছেন নোয়াখালীর সন্তান মাফ মিসবাহ উদ্দিন। তিনি নিউ ইয়র্কে শ্রমিক ইউনিয়ন ‘ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল ৩৭’-এর কোষাধ্যক্ষ এবং ২০০০ সাল থেকে সিটির অ্যাকাউন্ট্যান্ট, স্ট্যাটিসটিক্স অ্যান্ড অ্যাকচুয়ারিজ ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি।
মিসবাহ উদ্দিনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে উঠেছে ‘অ্যালায়েন্স অব সাউথ এশিয়ান লেবার’ (অ্যাসাল)। এ সংগঠন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মার্কিন কংগ্রেস, স্টেট সিনেট, স্টেট অ্যাসেম্বলি ও সিটি কাউন্সিলে বাংলাদেশি ও দক্ষিণ এশিয়ান প্রার্থীদের বিজয়ে ভূমিকার পাশাপাশি বাংলাদেশিদের মূলধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করতে অবদান রেখেছে।
তালিকায় ৯৭ নাম্বারে রয়েছেন তানভির চৌধুরী (২২)। ব্রঙ্কসের বাসিন্দা তানভির লেখাপড়ার পাশাপাশি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সঙ্গে জড়িত হয়ে ইতোমধ্যে মূলধারা ও প্রশাসনে অনেকের দৃষ্টি কেড়েছেন।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত নিউ ইয়র্ক কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩ এর বিশেষ নির্বাচনে বিজয়ী টম সোউজির ভোট ব্যাংকে বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানদের যুক্ত করতে ভূমিকা পালন করেছেন তানভীর। তার নেতৃত্বে কাজ করছে ‘দ্য সি ব্লু নিউ ইয়র্ক’ নামে একটি সংগঠন। এটি মূলত অভিবাসী সমাজ ও নতুন প্রজন্মের ভোটারকে মার্কিন রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততায় কাজ করে।
রাজনীতি, সমাজ, সম্প্রদায় এবং বহুজাতিক সমাজের কল্যাণে কাজ করা অভিবাসীদের উপর পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ভিত্তিতে শত প্রভাবশালীর এ তালিকায় এশিয়ান-আমেরিকান নেতা হিসেবে ‘বিশেষ স্থানে’ রাখা হয়েছে কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং এবং নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলিওম্যান জেনিফার রাজকুমারকে।
এছাড়া ‘সিটি অ্যান্ড স্টেট নিউ ইয়র্ক’ এর তথ্যানুসারে নিউ ইয়র্কে ৮ শতাধিক ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে নবম বৃহত্তম ভাষা হচ্ছে বাংলা। এ অঙ্গরাজ্যে ৩ লাখের বেশি বাংলাভাষীর বাস।
তবে মার্কিন রাজনীতিতে তারা ‘ঐক্যের অভাবে এগিয়ে যেতে পারছেন না’ বলে অভিমত অভিবাসীদের। আসছে নভেম্বরে জাতীয় নির্বাচনে এ ‘অনৈক্য’ কেটে যাবে বলে প্রত্যাশা তাদের