cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইডেন গার্ডেন্সে আন্দ্রে রাসেলের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ২০৮ রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। জয়াবে হ্যানরিখ ক্লাসেনও পাল্টা ঝড়ো ব্যাটিংয়ে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে প্রায় জিতিয়ে দিয়েছিলেন। তবে ম্যাচ জিতিয়ে আসতে পারেননি। রাসেল পরে বল হাতেও সফল হয়েছেন। দুই ওভার বোলিং করেই নিয়েছেন ২ উইকেট।
হায়দরাবাদের ইনিংস থেমেছে ২০৪ রানে। ফলে ৪ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে প্যাট কামিন্সের দলকে। বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে ওপেনিং জুটিতেই ৬০ রান যোগ করেছিল হায়দরাবাদ। মায়াঙ্ক আগারওয়াল ২১ বলে ৩২ রান করে আউট হলে এই জুটি ভাঙে।
অভিষেকও ফিরেছেন ৩২ রান করেই। এরপর রাহুল ত্রিপাঠি ও এইডেন মার্করাম মিলে দলের হাল ধরার চেষ্টা চালান। মার্করাম ১৮ রান করে ফিরলে ২০ রান করে আউট হয়ে যান ত্রিপাঠিও। ফলে বড় ব্যবধানে হায়দরাবাদের হারের শঙ্কা জাগে। সেখান থেকেই ২৯ বলে ৬৩ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন ক্লাসেন। এই প্রোটিয়া ব্যাটার সবচেয়ে বেশি চড়াও হয়েছিলেন মিচেল স্টার্কের ওপর। এই অজি পেসারের এক ওভারেই তিনটি ছক্কায় তিনি নিয়েছেন ১৯ রান। এক বল সুযোগ পেয়ে স্টার্ককে ছয় হাঁকান শাহবাজ খানও।
এ ছাড়া আব্দুস সামাদের ১১ বলে ১৫, শাহবাজ আহমেদের ৫ বলে ১৬ রানের ক্যামিওতে জয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিল হায়দরাবাদ শেষ ওভারে হার্শিত রানা শাহবাজ ও ক্লাসেনকে ফিরিয়ে দিলে আর জয় পাওয়া হয়নি হায়দরাবাদের। কলকাতার সবচেয়ে সফল বোলার হার্শিতই। তিনি একাই নেন ৩ উইকেট। বরুণ চক্রবর্তী ও নারিন নেন একটি করে উইকেট।
এই ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরু পায়নি কলকাতা। সুনীল নারিন মাত্র ২ রান করে রান আউট হলে ২৩ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। পরের তিন ব্যাটার ভেঙ্কাটেস আইয়ার, শ্রেয়াস আইয়ার ও নীতিশ রানা আউট হয়েছেন দুই অঙ্কের আগেই।
অবশ্য একপ্রান্ত আগলে রেখে কলকাতার ইনিংস টানেন ফিল সল্ট। তাকে দারুণ সঙ্গ দেন রামানদীপ সিং। পঞ্চম উইকেটে তাদের জুটি থেকে আসে ৫৪ রান। শুরুর দিকে ঝড়ো ব্যাটিং করলেও দলের পরিস্থিতি বুঝে স্ট্রাইক রোটেড করে খেলছিলেন সল্ট। তার ইনিংস থামে ৪০ বলে ৫৪ রানে।
এরপরই কলকাতার ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ন হন রাসেল। তার ২৫ বলে ৬৪ রানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে দুইশ পেরিয়ে যায় কলকাতা। মাঝে রিঙ্কু সিং ১৫ বলে ২৩ রান করে আউট হলেও মিচেল স্টার্ককে নিয়ে ইনিংস শেষ করে আসেন রাসেল। হায়দরাবাদের হয়ে একাই ৩ উইকেট নেন থাঙ্গারাসু নাটারাজন। দুটি উইকেট নেন মায়াঙ্ক মারকান্দে। একটি উইকেট যায় কামিন্সের ঝুলিতে।