cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের নাম নতুন মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী হিসেবে আসার পর থেকেই দেশের ক্রীড়াঙ্গনে জোর গুঞ্জন, মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পর বিসিবির দায়িত্ব ছাড়তে পারেন তিনি। যদিও মন্ত্রিত্ব ও বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব একসঙ্গে পালন সাংঘর্ষিক নয়।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ পর্যন্ত বিসিবির সভাপতির পদে থাকবেন পাপন। এরপর নতুন নির্বাচন হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে কাউন্সিলরদের ভোটে নির্বাচিত বোর্ড পরিচালকদের মধ্য থেকে পরিচালকেরা নতুন সভাপতি নির্বাচন করবেন। মূলত এটাই বিসিবির গঠনতন্ত্র। তার আগ পর্যন্ত পাপনই থাকবেন বিসিবি সভাপতি।
এর আগে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ও বিসিবি সভাপতির পদ একই সঙ্গে চালানো প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে পাপন বলেছিলেন, ‘আইনে কোনো সমস্যা নেই এটাই হচ্ছে বড় কথা। কথা হচ্ছে একসঙ্গে যদি দুটোতে থাকি তাহলে একটা স্বাভাবিকভাবেই মনে হতে পারে যে ক্রিকেটের প্রতি আমার দৃষ্টিটা একটু বেশি। এটা সকলের ধারণা এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
বিসিবির পরবর্তী সভাপতি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় ছিলেন সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সাকিব আল হাসানের নাম। তবে বাইরের কারো সুযোগ নেই উল্লেখ করে পাপন আরও বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় একটা হতে পারে আইসিসির মেয়াদটা শেষ হয়ে গেলে তখন একটা চিন্তা করে ওদের সাথে কথা বলে বের হয়ে আসার সুযোগ আছে। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই এখন যারা বোর্ডের ডাইরেক্টর আছে তাদের মধ্যে থেকে একজন হবে। মানে বাইরে থেকে কারও আসার কোনো সুযোগ নেই।’
২০১২ সালের অক্টোবর মাসে বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রায় ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সর্বোচ্চ পদধারী তিনি। টানা চতুর্থ মেয়াদে তিনি এই দায়িত্বে রয়েছেন। সবশেষ ২০২১ এর নির্বাচনে বিসিবির পরিচালক নির্বাচিত হন তিনি। সেখান থেকে পরিচালকদের ভোটে সভাপতি হন পাপন। যে কমিটির মেয়াদ ২০২৫ সালের ৫ অক্টোবর পর্যন্ত।