cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেছেন, আমার সৌভাগ্য হয়েছিল এদেশের জন্য তিনবার গুলিবিদ্ধ হওয়ার। আর স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধু এই অঞ্চল থেকে একমাত্র আমাকে জীবিতদের মধ্যে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করেছিলেন। আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে ৭১ সালে যুদ্ধ করেছি। আমার চেতনা ছিল জয় বাংলা। আর এই জয় বাংলা বলেই আমি শত্রু বাহিনীর ওপর অ্যাটাক করতাম। কাজেই আমার চেতনা নতুন কিছু নয়।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান আর্মি পরিত্যাগ করে জুম্মু-কাশ্মীর হয়ে ভারতে আসি। সেখান থেকে ওসমানীর সঙ্গে দেখা করে মিলনদের মতো মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে দেশে আসি এবং সর্ব প্রথম আমার ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর আগৈলঝাড়া উপজেলার পয়সারহাট গ্রামে উপস্থিত হই। এরপর বরিশাল বিভাগের ৩৪টি থানায় ৩৪টি সংগঠন করে বারবার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে বরিশালের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শাহজাহান ওমর বলেন, আমি আওয়ামী লীগের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। আশা করি আপনারা আমাকে সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে গ্রহণ করবেন। সর্বকনিষ্ঠ হলেও, আমার চেতনা জয় বাংলা কিন্তু সর্বকনিষ্ঠ নয়, এটা অনেক পুরাতন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু দেশ স্বাধীনই করেননি, বঙ্গবন্ধুর মতো দৃঢ় নেতৃত্ব না থাকলে এ দেশ থেকে মিত্রবাহিনী যেত কি না আমার সন্দেহ। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়, কিন্তু এখনো জাপান-কোরিয়ায় আমেরিকান আর্মি, জার্মান-কিউবাতে আমেরিকান আর্মি আছে। বঙ্গবন্ধুর এটা বিশেষ অবদান। স্বাধীনতা ছাড়া আর কোনো কারণে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করতে হয়, তাহলে আমরা বলব বঙ্গবন্ধু এই জাতিকে একটা নিরলস-নির্ভেজাল জাতি উপহার দিয়েছেন।
বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ১৪ দলের মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ওয়ার্কার্স পার্টির চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ প্রমুখ।