cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি করেছে বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সমানে থেকে শুরু হয় র্যালি। গত ২৮ অক্টোবরের পর থেকে কার্যালয় তালাবদ্ধ। ওই বন্ধ কার্যালয়ের সামনে ছোট একটি ট্রাকের ওপরে অস্থায়ী মঞ্চে নেতৃবৃন্দ বিজয় র্যালিপূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। ১ মাস ২০ দিন পর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কোনো কর্মসূচি পালন করল দলটি।
বেলা আড়াইটার দিকে শুরু হওয়া র্যালি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়ে ঘুরে আবার নয়াপল্টনে কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। রঙ-বেরঙের ব্যানার-ফ্যাস্টুনের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের হাতে ছিল লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকা। র্যালির প্রথম ভাগ যখন শান্তিনগর ঘুরে রাস্তার অন্য পাশ দিয়ে পল্টনের দিকে আসছিলো তখনও র্যালির শেষ ভাগ নয়া পল্টনের কার্যালয় অতিক্রম করেনি।
২৮ অক্টোবর নয়া পল্টনে মহাসমাবেশে পুলিশ বাধা দেয়ার পর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ কয়েক হাজারের অধিক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তারের এরকম অবস্থায় বিএনপি এই বিজয় র্যালি করে। এতে দলটির কর্মীদের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে বলে মনে করছেন নেতারা। বেলা সাড়ে ১১টা থেকে নেতা-কর্মীরা নয়া পল্টনের কার্যালয়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল করে ‘একতরফা’ নির্বাচন ও সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে দেখা যায়।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেন, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় হয়েছিল গণতন্ত্রের। সেই গণতন্ত্রকে হত্যা করে আজকে বিজয় দিবসকে আওয়ামী লীগ সরকার পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে প্রতিবাদী মানুষকে জেলে পুরে রেখেছে এই সরকার। এভাবে তারা বিজয় দিবসকে পরাজয় দিবসে পরিণত করেছে। সরকারের সৎ সাহস থাকলে পদত্যাগ করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন। যেমনটি ১৯৯৬ সালে আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের লক্ষ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন।
স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের মহাসচিবসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, নেতাদের দণ্ডিত করা হচ্ছে। এসব কেনো করা হচ্ছে? নির্বাচন নামে একটি খেলা করার জন্য। কিসের নির্বাচন? বাংলাদেশে কোনো বিরোধী দল আজকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না। যারা নির্বাচনী খেলায় যোগ দিয়েছে তারা সবাই ক্ষমতাসীন দলের প্রধান তাকে পা ছুয়ে সালাম করে তার দোয়া নিয়ে নির্বাচনে নামছে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস, আফরোজা খানম রীতা, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, হাবিব উ্ন নবী খান সোহেল, শিরিন সুলতানা, কায়সার কামালহসহ অঙ্গসংগঠনের আত্মগোপনে থাকা নেতারা।