cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৮২ শতাংশ শিক্ষকের পদই শূন্য। ফলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কোনোরকমে চলছে কারিগরি শিক্ষা।
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, দেশে বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৯১টি। কারিগরিতে যারা শিক্ষকতা করেন তাদের পদের নাম সাধারণত জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ও ইন্সট্রাক্টর। সরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকের পদ রয়েছে ১৫ হাজার ৫৯৭টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন মাত্র ২ হাজার ৮৯৩ জন। বাকি ১২ হাজার ৭০৩টি পদই শূন্য। যা শতাংশের হিসেবে প্রায় ৮২ শতাংশ।
তবে ৫ হাজার ২৬৫টি পদে শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শুধু শিক্ষক সংকটই নয় সরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মচারী সংকটও প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৬ হাজার ৭০টি কর্মচারীর পদও শূন্য রয়েছে।
ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) এর সভাপতি এ কে এম এ হামিদ বলেন, ‘৮২ শতাংশ শিক্ষকের পদ ফাঁকা থাকার পরও তা পূরণ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সদিচ্ছার অভাব দেখা যাচ্ছে। শিক্ষক নিয়োগের সার্কুলার দিলেও তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে আছে। আমাদের দাবি, করোনার পর সরকার যেভাবে বিশেষ ব্যবস্থায় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দিয়েছে, সেভাবে কারিগরিতেও শিক্ষক নিয়োগ করা হোক। নয়তো এ সেক্টর বিশ্ব বাজার থেকে ছিটকে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিল, কারিগরি শিক্ষায় ভর্তির হার ২০২০ সালে ২০ শতাংশ, ২০৩০ সালে ৩০ শতাংশ এবং ২০৪০ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশে উন্নীত করার। কিন্তু বাস্তবে ২০২০ সালের লক্ষ্য পূরণ হয়নি। সামনে লক্ষ্য কতটুকু পূরণ হবে, তা নিয়ে আমরা সন্দিহান।’
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এশিয়ার মধ্যে দ্রুত উন্নতি করা সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার উন্নয়নের প্রধান শর্ত হিসেবে ধরা হয় কারিগরি শিক্ষার উন্নয়ন। সিঙ্গাপুরে এই শিক্ষার হার ৬৫ শতাংশ ও মালয়েশিয়ায় ৪০ শতাংশ। বাংলাদেশে এই শিক্ষায় শিক্ষিতের হার সরকার ১৭ শতাংশ দাবি করলেও বাস্তবে তা কম।