cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গুচ্ছের ২০২৩-২৪ সেশনের খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ। এর আগের দিন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে একজন আবাসিক ছাত্রীর কাছে থাকার জায়গার সমস্যার কথা জানান একজন গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার্থী। কিন্তু ওই হল কর্তৃপক্ষ আবাসিক ছাত্রীকে সহযোগিতা না করে বরং হয়রানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে৷
বৃহস্পতিবার (০২ মে) রাত ১০টার দিক এ ঘটনা ঘটে।
হলের আাবসিক শিক্ষার্থী আফসারা তাসনিম ঈশিতা বলেন, গতকাল হবিগঞ্জ থেকে আমার একজন গেস্ট এসেছিল, খ’ ইউনিটে গুচ্ছ ভর্তি পরিক্ষা দিতে। সে অনেক জার্নি করে আসায় ক্লান্ত ছিল। তাকে নিয়ে ভেতরে যেতে চাইলে গার্ড মামারা বাধা দেয়। আপাতত তাকে ভেতরে নিয়ে যায়, পরে হল প্রশাসনের সাথে কথা বলে নিব বলি। কিন্তু উনারা বলেন ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবেনা, এমন নিয়ম নেই। পরে বিষয়টি নিয়ে হল সুপারের সাথে কথা বললে তিনিও একই কথা বলেন।
ইশিতা আরো বলেন, সে জার্নি করতে অভ্যস্ত না থাকায় সমস্যা হয়েছিল। তার জন্য এটা অনেক পেইনফুল, সে তো মানসিক ভাবে চাপ পেয়েছে। একজন সিনিয়র হিসেবে আমার দায়িত্ব কোনোভাবে তার থাকার ব্যবস্থা করা। এ বিষয়ে আমি আমার সিনিয়র ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজিব ভাইয়ের সাথে কথা বলি, পরে অন্য হল থেকে একজন সিনিয়র এসে তাকে সেখানে নিয়ে যান।
পরীক্ষার্থীর সমস্যা বিবেচনায় আবাসিক হলে তাকে নিয়ে আসছিলাম৷
এটা একধরণের অসহযোগিতামূলক আচরণ করেছে। একই সঙ্গে দেড়ঘণ্টার মত হল গেইটে দাঁড়িয়েছিলাম। যেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটা আমাদের মত আাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য হয়রানির মত।
গত ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হওয়া এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বাইরের একজনকে হলে থাকতে দেখেছেন বলেও অভিযোগে করেন ঈশিতা।
এ বিষয়ে শাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজীবুর রহমান বলেন, একজন শিক্ষার্থী আমাকে বিষয়টি জানালে আমি হল প্রভোস্টের সঙ্গে কথা বলি। কিন্তু হল প্রভোস্ট সমস্যার কথা বিবেচনা না করে বরং নিয়মের দোহাই দিয়ে পরীক্ষার্থীকে দেড় ঘণ্টার মত দাঁড় করে রেখেছে৷ দীর্ঘ জার্নি করে আসা ওই ভর্তিচ্ছু ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন।
আমি শিক্ষার্থীর সমস্যার কথা জানার পর একজন ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে সেই বিষয়টি সমাধানের জন্য একাধিক মাধ্যমকে অবহিত করেছি। তবে হল প্রভোস্ট বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে বরং প্রতিবারই প্রত্যাখান করে গেছেন তিনি। সমস্যা যে কারও (ভর্তিচ্ছু) থাকতে পারে; তাই বলে হলে থাকতে কেন দিবে না? সেটাই আমার প্রশ্ন।
এ বিষয়ে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. চন্দ্রানী নাগ বলেন, আবাসিক ছাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আমাকে কাজটি করতে হয়েছে। ওখানে একটি মেয়ে বাড়তি থাকলে আমার সমস্যা কি? আমি কি ওখানে থাকি? না। কিন্তু তাদের জন্য যে কোন পরিস্থিতিতেই তাদের নিরাপত্তা যেন হাম্পার না হয়।
আমাদের হলে আমি আবাসিক ছাত্রী ছাড়া কাউকে থাকতে দিই না। এটা আমাদের রেগুলার রুটিন। এটা সব সময় করা হয়। আবাসিক ছাত্রী ছাড়া কেউ হলে প্রবেশ করতে পারেনা। যেহেতু এখানে ফিঙ্গার প্রিন্ট ডিভাইস আছে। ফিঙ্গার প্রিন্টে যাদের ম্যাচ করে তারাই হলে থাকে। কোন গেস্টই অ্যালাউ নয়। তবে কোন ছাত্রী অসুস্থ হলে তার মা সেবা শুশ্রূষা করার জন্য আসলে নির্ধারিত রুমে থাকতে হয়। সেই রুমে নয়।
তবে ওই পরীক্ষার্থীকে বেগম সিরাজুন্নেসা হলের প্রভোস্ট কনক ম্যাডামের সাথে কথা বলে ওখানে থাকার ব্যবস্থা করেছি।