cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইডেন গার্ডেন্সে টানা হারের বৃত্তে থাকা দুই দলের লড়াই আজ মাঠে গড়িয়েছে। কলকাতায় টসে জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ওয়ানডে বিশ্বকাপের এবারের আসরে টাইগারদের টপ অর্ডার মানেই পাওয়া প্লেতে সাজঘরে ফিরে যাওয়া। নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসেও বরাবরের মতো সেই ধারা আজ অব্যাহত রেখেছে টিম টাইগার্স।
তবে অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অর্ধশতকে মিডেল ওভারে বিপর্যয় সামাল দেয় বাংলাদেশ। তবে পাকিস্তানি পেসারদের তোপে শেষ দিকে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে টাইগার ব্যাটিং অর্ডার। শেষ পর্যন্ত ৪৬তম ওভারে ২০৪ রানেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।
পাওয়ার প্লেতে ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো হয়নি লাল-সবুজ দলের। প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার তানজিদ তামিম। এরপর ক্রিজে এসে দাঁড়াতেই পারেননি টপ অর্ডার ব্যাটার নাজমুল হোসেন শান্ত। মাত্র ৩ বলে খেলে ৪ রান করে ফিরেছেন প্যাভিলিয়নের পথে। এই টপ অর্ডারই শাহিন শাহ আফ্রিদির শিকার হয়েছেন। দলীয় ৬ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে টাইগাররা।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ক্রিজে নামেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। দলের হাল ধরতে ব্যর্থ হন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। হারিস রউফের করা ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে মোহাম্মদ রিজওয়ানের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন তিনি। ২৩ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই বিপাকে বাংলাদেশ।
চতুর্থ উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেছেন ওপেনার লিটন দাস ও অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই দুই ডানহাতি ব্যাটার মিলে ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিয়েছেন। পাকিস্তান বোলারদের দেখেশুনে খেলেছেন তারা।
মিডেল ওভারে (১১-২০) কোন উইকেট না হারিয়ে তুলেছেন ৫৯ রান। দুই ব্যাটারের জুটিতে ২১তম ওভারেই দলের শতরান পূরণ হয়েছে। তবে হঠাৎ ইফতিখার আহমেদের বলে বাজে এক শট খেলে ৬৪ বলে ৪৫ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন লিটন।
লিটন ফিরে গেলেও নিজের অর্ধশতক তুলে নেন অভিজ্ঞ রিয়াদ। তবে দায়িত্বশীল ইনিংস খেলার পর ৫৬ রান করে আফ্রিদির বলে বোল্ড হয়ে ফিরেন সাইলেন্ট কিলার। রিয়াদের পর ক্রিজে এসে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি তাওহীদ হৃদয়। মাত্র ৭ রান করে ফিরেছেন ওসামা মীরের ঘূর্ণিতে।
এরপর মেহেদী হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে জুটি গড়েন সাকিব। তাদের ৪৫ রানের জুটি ভাঙেন পেসার হারিস রউফ। ৬৪ বলে ৪৩ রান করে সাজঘরে ফিরেন টাইগার অধিনায়ক। শেষ দিকে মিরাজের ২৪ রানের ইনিংসে স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তুলে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানি পেসারদের বোলিং তোপে নির্ধারিত ৫০ ওভারের আগেই ২০৪ রানে গুটিয়ে যায় টাইগাররা।
পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নেন শাহিন শাহ আফ্রিদি ও মোহাম্মদ ওয়াসিম। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেন রিয়াদ।