cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
অবশেষে থেমে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী। ভারতীয় ফুটবলে নতুন ইতিহাস লিখে বুট জোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই স্ট্রাইকার। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক ভিডিও বার্তায় অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন ৩৯ পেরিয়ে যাওয়া ছেত্রী।
ভারতের জার্সিতে সর্বোচ্চ ১৫০ ম্যাচ খেলার রেকর্ড তার। দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও তার দখলে। অবসরের ঘোষণা দেওয়ার আগে তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ৯৪ গোল। আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার চেয়ে বেশি গোল আছে কেবল তিন জনের- ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (১২৮), আলি দাইয়ি (১০৮) ও লিওনেল মেসির (১০৬)।
৬ জুন কলকাতার যুবভারতী স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ আছে ভারতের। সেদিন কুয়েতের বিপক্ষে খেলবে স্বাগতিকরা। আর এই ম্যাচটিই হতে যাচ্ছে ছেত্রীর ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ।
দেশের জার্সিতে ১৫১ ম্যাচ খেলে অবসরে যাচ্ছেন ৩৯ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকার। অবসরের ঘোষণায় ছেত্রী বলেছেন, “দিনটা জীবনে কখনও ভুলতে পারব না। যে দিন দেশের জার্সি গায়ে প্রথমবার খেলতে নেমেছিলাম। অবিশ্বাস্য অনুভূতি। অবশ্য তার আগের দিন সকালে, জাতীয় দলে আমার প্রথম কোচ সুখী স্যার (সুখবিন্দর সিং) এসে জানিয়েছিলেন, প্রথম একাদশে আমি আছি। সেই অনুভূতি কেমন ছিল, বলে বোঝাতে পারব না।”
প্রথম ম্যাচের স্মৃতি এখনও টাটকা ছেত্রীর মনে, “সেদিন যা যা হয়েছিল, সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে দুপুরের খাবার টেবিলের কথাবার্তা, ম্যাচে মাঠে নামা এবং অভিষেক ম্যাচেই গোল, এরপর ৮০ মিনিটে গোল হজম করা- জাতীয় দলে আমার যাত্রা শুরুর প্রথম দিনের এই ঘটনাগুলোর কথা কোনও দিন ভুলতে পারব না।”
অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় কী ভেবেছিলেন, সেটাও জানিয়েছেন ছেত্রী, “আসলে আমি প্রত্যেক ম্যাচেই নামতাম শেষ ধরে। মনে হতো এটাই হয়তো আমার শেষ ম্যাচ হতে যাচ্ছে। এমন নয় যে আমি এখন খুব ক্লান্ত বোধ করছি কিংবা আমি এমন-অমন কিছু অনুভব করছি। যখন স্বাভাবিকভাবেই মনে হলো এটা আমার শেষ ম্যাচ হতে পারে, তখন থেকেই আসলে এটা (অবসর) নিয়ে প্রচুর ভেবেছি।”
২০০৫ সালের ১২ জুন পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ভারতের জার্সিতে অভিষেক ছেত্রীর। অভিষেক রাঙিয়েছিলেন তিনি গোল করে। সেই শুরু, এরপর শুধু এগিয়েছেন। ভাইচুং ভুটিয়া অবসরে যাওয়ার পর তিনি হয়ে ওঠেন ভারতের এক নম্বর তারকা। ২০১১ সালে অর্জুন এবং ২০১৯ সালে পদ্মশ্রী পান এই তারকা ফুটবলার। ২০২১ সালে পান প্রথম ভারতীয় ফুটবলার হিসেবে খেলরত্ন পুরস্কার। যা ভারতের সর্বোচ্চ ক্রীড়া পুরস্কার।