cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিতব্য সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন প্রার্থীরা। প্রতীক পাওয়ার পরপরই প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন তারা।
শুক্রবার (২ জুন) সকাল থেকে সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া শুরু হয়। শুরুতে মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়। এরপর শুরু হয় কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ।
সিলেট সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্যে চারজন দলীয় প্রার্থী। বাকি তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে যথারীতি আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নৌকা প্রতীক, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম বাবুল লাঙ্গল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মাওলানা মাহমুদুল হাসান হাতপাখা এবং জাকের পার্টির প্রার্থী মো. জহিরুল আলম গোলাপ ফুল প্রতীক পেয়েছেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু ঘোড়া, মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন ক্রিকেট ব্যাট এবং মো. শাহজাহান মিয়া বাস গাড়ি প্রতীক পেয়েছেন।
সিলেট সিটি নির্বাচনে এবার মেয়র পদে ১১ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। এর মধ্যে ২৫ মে যাচাই বাছাইতে পাঁচজনের মনোনয়ন বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে এই পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজনে আপিল করলে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়। এতে মেয়র পদে প্রার্থী বেড়ে সাতজন হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। নির্ধারিত সময়ে সাধারণ ওয়ার্ডের ১২ জন কাউন্সিলর প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। আপিল শেষে টিকে থাকা মেয়র ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কোনো প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যহার করেননি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিসিক নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার কার্যালয়ের গণমাধ্যম কর্মকর্তা সৈয়দ কামাল হোসেন।
এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৪২টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার চার লাখ ৮৬ হাজার ৬০৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ দুই লাখ ৫৩ হাজার ৭৬৩ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ৮৪২ জন। মোট কেন্দ্র ১৯০টি এবং ভোটকক্ষ এক হাজার ৩৬৪টি।
এদিকে প্রতীক পেয়েই প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী কর্মী–সমর্থকদের নিয়ে নগরীর মেন্দিবাগ ও শাহজালাল উপশহর এলাকায় প্রচারপত্র বিলির মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম নগরের মেন্দিবাগ ও শাহজালাল উপশহর এলাকায় লিফলেট বিলির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করেন। ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মাহমুদুল হাসান নগরের মেন্দিবাগ, সোবহানীঘাট এবং শাহজালাল উপশহর এলাকায় প্রচারণা চালান। এছাড়া অন্যান্য মেয়র প্রার্থী এবং কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রতীক পেয়েই প্রচারে নেমেছেন।