cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বৃহস্পতিবার গাজীপুর সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠি মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে পাঠানো হয়েছে।
জায়েদা খাতুন এই সিটির সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের মা। নির্বাচনী প্রচারণায় হ্যান্ডবিল পোস্টারে নিজের ছেলের ছবি ব্যবহার করে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন জায়েদা। যার ফলে কেনো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে না তা আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কারণ দর্শানোর জন্য অনুরোধ করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
দুই বছর আগে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করা এক কটূ মন্তব্যের জন্য আওয়ামী লীগ তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে। পরে মেয়র পদ থেকেও তাকে বরখাস্ত করে সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারিতে জাহাঙ্গীরকে ক্ষমা করে দলে ফিরিয়ে নেয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এর পাঁচ মাসের মধ্যে দলে সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে মেয়র পদে ভোট করতে মনোনয়ন জমা দেন এই আওয়ামী লীগ নেতা। তবে এবারের ভোটে নিজের পাশাপাশি মায়ের নামেও মনোনয়ন কেনেন সাবেক এই মেয়র। গত ৩০ এপ্রিল মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে জাহাঙ্গীরের প্রার্থিতা বাতিল করেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম। আপিলে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থীতা ফিরে পাননি তিনি। তবে জাহাঙ্গীরের মা ভোটের মাঠে লড়াইয়ে থেকে যান।
এদিকে এর আগে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীকে ঢাকায় তলব করে ইসি। আজমত উল্লা ৮ দিন সময় দেয়া হলেও জায়েদা খাতুনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শাতে বলেছে সাংবিধানিক এ সংস্থা।
ফরিদুল ইসলামের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, প্রতীক বরাদ্দের পর লিফলেট ও হ্যান্ডবিলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের ছবি ব্যবহার করছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। যা সিটি করপোরেশন নির্বাচন বিধিমালা ২০১৬ বিধি৮ এর ৫ লঙ্ঘন করছেন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজের ছবি ছাড়া অন্য কোনো ছবি ব্যবহার করতে পারবে না। তবে শর্ত থাকে রাজনৈতিক দলের মনোনীত হলে দলীয় প্রধানের ছবি ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়া আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার বিধান রয়েছে। তাই কেনো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে না তা আগামী ২৪ ঘণ্টর মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কারণ দর্শানোর জন্য অনুরোধ করেছে।
Leave a Reply