cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শুক্রবার ছুটির দিন। মানুষের ব্যস্ততা খুব একটা নেই। প্রচার-প্রচারণার কমতিতে এমনিতে নারী এশিয়া কাপে দর্শকের দেখা তেমন মিলছে না। তবে ব্যতিক্রম ছিল ভা’রত-পা’কিস্তান ম্যাচ। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর ল’ড়াই দেখতে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হাজির হয়েছিলেন কয়েক হাজার দর্শক।
এর মধ্যে আলাদা করে নজর কাড়ল গ্যালারিতে পা’কিস্তানের পতাকা। কৌতূহল কমাতে যেতে হলো তাদের কাছে। পা’কিস্তানি কেউ হবেন, এমন ধারণা আগে থেকেই ছিল। কিন্তু গ্যালারিতে গিয়ে জাগল বিস্ময়। স্পষ্ট বাংলায় কথা বলছেন তারা।
তাহলে কি বাঙালি কেউই ওড়াচ্ছেন পা’কিস্তানি পতাকা? ভুল ভাঙালেন এরশাদ মাহবুব। তিনি জানালেন, পাঁচ বছর ধরে বাংলাদেশে আছেন, তবে তারা কেউই বাঙালি নন। পা’কিস্তানের পেশোয়ারে তাদের স্থায়ী নিবাস। সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে পড়ার সুবাদে এখানে তারা।
এরপর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে আলাপ জমে উঠল। তাদের একজন হুসাইন আহমেদ বাংলায় বলতে শুরু করলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে বাংলাদেশে আছি। কিন্তু কখনো পা’কিস্তানের খেলা দেখা হয়নি। কারণ এখানে খেলাই হয়নি। এবার আসতে পেরে খুব ভালো লাগছে। বিদেশের মাটিতে নিজের দেশকে সম’র্থন দিতে পারার অনুভূতি বলে বোঝাতে পারবো না। ’
এরপর জানা গেল চ’মকে দেওয়ার মতো আরও এক খবর। এই টুর্নামেন্টে এটাই তাদের দেখতে আসা প্রথম ম্যাচ নয়। বৃহস্পতিবারও মাঠে এসেছিলেন, কাকে সম’র্থন দিতে ধারণা করতে পারবেন? বাংলাদেশ। সামনেও এসে বাংলাদেশকে সম’র্থন দেবেন, দিয়েছেন এমন খবর।
মোকাদ্দেস হোসেন নামে পা’কিস্তানি আরেক ভক্তের মনে উচ্ছ্বাস। ভা’রতের বিপক্ষে ম্যাচের পর তাদের সঙ্গে দেখা হবে বিসমাহ মা’রুফদের। কথাবার্তা এমনভাবেই পাকা হয়ে আছে। এখন ম্যাচ শেষের অ’পেক্ষা।
রোমাঞ্চের চো’রাবালিতে হাবুডুবু খাওয়া পা’কিস্তানের এসব সম’র্থকদের দেখা হওয়ার পর অনুভূতি কেমন হবে, আন্দাজ করা যায়। হাজার কিলোমিটার দূরে এসেও অঙ্কটা মিলিয়ে দেয় বলেই হয়তো ‘খেলা’ ব্যাপারটা সবকিছুর চেয়ে আলাদা। বিনোদনের চেয়েও বেশি কিছু! সৌজন্যে Bangla News 24