cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটবাসীর ভোগান্তির অ’পর নাম বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস। পাসপোর্ট নামক সোনার হরিণের জন্য রোদ-বৃষ্টি-গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষ করতে হয় আবেদনকারীদের। এ সুযোগে সক্রিয় হয়ে ওঠে দালাল চক্র।
রোববার (০২ অক্টোবর) সরেজমিন দেখা যায়, পাসপোর্ট সরবরাহে সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে তিনটি কাউন্টারের মধ্যে নারী ও পুরুষের জন্য দুটি খোলা। তা-ও আবার একটিতে আনসার বাহিনীর সদস্য আবেদনকারীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন পাসপোর্ট। ধীরগতির কারণে শত শত মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা থাকেন অ’পেক্ষায়।
এর চেয়ে ভ’য়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হন ছবি তোলা, ফিঙ্গারপ্রিন্টসহ পাসপোর্টের জন্য দ্বিতীয় ধাপে আসা লোকজন। সাত থেকে আট ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে, মেঝেতে বসে অ’পেক্ষার প্রহর গুনতে হয় নারী, পুরুষ ও শি’শুদের।
পাসপোর্টের ছবি তুলতে আসা সালা উদ্দিন রাকিব নামে এক যুবক বলেন, ‘ভোর ৫টায় পাসপোর্টের ছবি তুলতে আসছি। পাঁচ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। এখনও ছবি তুলতে পারিনি। পা ব্যথা হয়ে গেছে। এটা আমাদের জন্য চরম ভোগান্তি। কিন্তু পাসপোর্ট অফিস কর্তৃপক্ষ আমাদের ক’ষ্টটা বোঝে না।’
নুরুল ইস’লাম সিফাত নামে আরেক যুবক বলেন, ‘আম’রা এখানে পাসপোর্টের জন্য এসেছি, দু’র্যোগের পর ত্রাণ নিতে আসিনি। আম’রা যথাযথ ফি দিয়ে আবেদন করেছি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে নিজেদের খুব অসহায় মনে হচ্ছে।’
আবদুল আলিম নোবেল নামে আরেকজন বলেন, ‘দ্রুত পাসপোর্ট পেতে হলে এবং ঝামেলা থেকে পরিত্রাণ পেতে দালাল ধরতে হবে। তা না হলে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, নানা জায়গায় বানান ভুলসহ বিভিন্ন অজুহাতে ঘুরতে ঘুরতে হয়’রানির শেষ থাকবে না। এত ভোগান্তি আগে জানলে পাসপোর্ট করতাম না।’
পাসপোর্ট অফিসের ভোগান্তির আরেক নাম রোহিঙ্গা শনাক্তকরণের বুথ। গত জুলাই থেকে এ বুথে সবার ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেয়া বন্ধ হলেও অ’প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বহাল রয়েছে। তবে এ বুথে এসে ভোগান্তিতে পড়ছেন আদেনকারীরা। ঠিকমতো মিলছে না ফিঙ্গারপ্রিন্ট।
বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক জনবল সংকটের কারণে সমস্যার কথা স্বীকার করেন।
সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক এ কে এম মাজহারুল ইস’লাম বলেন, ‘জনবল সংকটেই সেবাগ্রহীতাদের ভোগান্তি হচ্ছে। আমাদের সক্ষমতার বাইরে তিন থেকে চার গুণ লোক আসছে। তারপরও তাদের সেবা দিয়ে যেতে হচ্ছে।’
এ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০০ পাসপোর্ট আবেদনকারীকে সেবা দিতে ৩৬ জনের বিপরীতে আছেন ২১ জন। আর বর্তমানে প্রতিদিন আবেদন জমা পড়ছে ৮০০ থেকে ৯০০।